পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা, ময়মনসিংহ ব্যুরো : ময়মনসিংহে নিন্ম আয়ের মানুষদেরকে স্বপ্ল মূল্যে চাল সরবরাহ করার লক্ষ্যে খোলা বাজারে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি শুরু হয়েছে। সোমবার সকালে নগরীর ১০টি পয়েন্টে এ চাল সরবরাহ করছেন ১০ জন নিয়োগপ্রাপ্ত ডিলার।
সেই সাথে চালের উর্ধ্বগতি রোধে মজুদদারি ঠেকাতে জেলার সবক’টি উপজেলায় মিলার ও বড় ব্যবসায়ীদের গুদামে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। চলছে সরেজমিনে গুদাম পরির্দশন।
তবে একাধিক সূত্রের অভিযোগ, বড় বড় ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন স্থানে চাল মজুদ করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে দাম বৃদ্ধির মাধ্যমে অতি মুনাফা হাতিয়ে নিচ্ছে। ফলে বাজারে প্রতিদিনই বাড়ছে চালের দাম।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, বর্তমান সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী নগরীর ১০টি পয়েন্টে প্রতিদিন ১০টন করে বিদেশ থেকে আমদানী করা আতপ চাল সরবরাহ করা হচ্ছে। ৩০ টাকা কেজি দরে জনপ্রতি সর্বোচ্চ ৫ কেজি করে চাল দেয়া হচ্ছে।
গতকাল সোমবার সকালে খোলা বাজারে চাল বিক্রি পরির্দশন করেছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আরিফ আহাম্মেদ খান ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এসএম সাইফুল ইসলাম।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এসএম সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রথম দিনে ক্রেতা উপস্থিতি ছিল মাঝারি পর্যায়ে। তবে প্রচারের জন্য জেলা তথ্য অফিসকে অবহিত করা হয়েছে। তারা নগরীতে মাইকিং করার পাশাপাশি মসজিদগুলোতে খোলা বাজারে চাল বিক্রির ঘোষনা দিচ্ছে। তিনি আরো জানান, মজুদদারি ঠেকাতে জেলার সবগুলো উপজেলার মিলার ও বড় ব্যবসায়ীদের গুদামগুলো সরেজমিনে অনুসন্ধানের মাধ্যমে নজরদারিতে রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসন ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের উদ্যোগে দুটি মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত মজুদদারির কোন খবর পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।