পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পটিয়া (চট্টগ্রাম) উপজেলা সংবাদদাতা : পটিয়া থানা পুলিশ উপজেলার হাইগাঁও গ্রাম ও পৌর সদরের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে দুই দিনে ১১৫জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষকে আটক করেছে। সোমবার সকালে ও রবিবার রাতভর পুলিশ এসব রোহিঙ্গাদের আটক করার পর গতকাল (সোমবার) দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়া কুতুপালং ক্যাম্পে পাঠানো হয়েছে। তাদের আটকের পর পটিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোঃ নেয়ামত উল্লাহ সকালে কলা, মুড়ি, বিস্কুট, পাউরুটিসহ খাবারের ব্যবস্থা করেন। এরপর দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল মামুন ও ওসির সহযোগিতায় ১১৫জনকে দুপুরের খাবার দেন। এছাড়া পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টিমের মাধ্যমে অসুস্থ বেশকিছু রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন। বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রোহিঙ্গাদের পরিচয়পত্র প্রদানের জন্য কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে পাঠানো হয়েছে বলে ওসি জানান।
পটিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ নেয়ামত উল্লাহ বলেন, মিয়ানমারে সহিংসতার পর সেখান থেকে ৪ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা শরণার্থী ক্যাম্পে না থেকে পটিয়াসহ বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় ঢুকে পড়ছে। তারা দীর্ঘ সময়কাল থাকলে বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পরতে পারেন। তারপরও মানবতার বিষয়টি বিবেচনা করে বাংলাদেশ সরকার তাদের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান ও থাকার ব্যবস্থা করেছে। পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আলম মামুন বলেন, উপজেলার ১৭ ইউনিয়ন ও পৌর সদরের ৯টি ওয়ার্ডে বেশকিছু রোহিঙ্গা ঢুকে পড়েছে। তাদেরকে আটক করে কক্সবাজার শরণার্থী ক্যাম্পে প্রেরণ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।