পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশ ও জনগণের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর দৈনিক ইনকিলাব ইসলাম ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের অতন্দ্র প্রহরী। ইনকিলাবের কণ্ঠকে স্তব্ধ করার শক্তি কারো নেই। সকল প্রকার চক্রান্ত ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে ইনকিলাব এগিয়ে যাবেই। সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীনের নেতৃত্বে ইনকিলাবের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে পত্রিকাটির সকল স্তরের সাংবাদিক, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা দৃঢ় অঙ্গীকার বদ্ধ। ইনকিলাব সম্পাদকসহ সাংবাদিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদ, সাংবাদিকদের অবরুদ্ধ করে ইনকিলাব ভবনে হামলা, সাংবাদিক ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনায় আজ শনিবার ইনকিলাব ভবনে আয়োজিত এক প্রতিবাদী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ কথা বলেন। সমগ্র দেশ থেকে আগত ইনকিলাবের সকল ব্যুরো, আঞ্চলিক প্রধান, স্টাফ রিপোর্টার জেলা সংবাদদাতাদের উদ্যোগে আয়োজিত এই প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র সহকারী সম্পাদক মুনশী আবদুল মান্নান। সমাবেশ সঞ্চালনা করেন চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান শফিউল আলম।
সমাবেশে সর্বসম্মত তিনটি প্রস্তাবে গত বৃহস্পতিবার ইনকিলাব থেকে কতিপয় চাকুরিচ্যুত ও স্বেচ্ছায় পদত্যাগকারী সাংবাদিক কর্তৃক ইনকিলাব ভবনের সামনে অবস্থানের নামে হামলা, সাংবাদিক-কর্মকর্তাদের আহত করা, প্রকাশনা স্তব্ধের অপচেষ্টায় সাংবাদিকদের কাজে বাধাদানের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়। সেই সাথে ইনকিলাব সম্পাদকের বলিষ্ঠ ও সাহসী নেতৃত্বে যেকোন ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিয়ে প্রকাশনা অব্যাহত রাখার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়। প্রয়োজনে সারা ইনকিলাবের বাংলাদেশের সাংবাদিকগণ ঢাকা অফিসে অবস্থান করবে।
এতে বার্তা সম্পাদক হাফিজুর রহমান বলেন, দাবি আদায়ে নিয়মতান্ত্রিক পন্থা না গিয়ে আমাদের সাবেক কয়েকজন সহকর্মী যা করছেন তাদের জাতির বিবেক হিসাবে সাংবাদিকের ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আমরা তাদের কাছ থেকে সহনশীল এবং দায়িত্বশীল আচরণ প্রত্যাশা করি। উগ্রতা কখনো দাবি আদয়ের মাধ্যম হতে পারেনা।
ইনকিলাবের ক্রীড়া সম্পাদক রেজাউর রহমান সোহাগ বলেন, সংবাদপত্র মানেই সংকট, ইনকিলাব জন্মলগ্ন থেকেই সে বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে তার অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছে। নির্ভীক ও সাহসী সম্পাদক সেই কৃতিত্বের দাবিদার। তার নেতৃত্বে পরিক্ষিত সাংবাদিকরা ইনকিলাবের প্রাণ। তারা সময়ের প্রয়োজনে সংকটের মোকাবেলায় সাহসী ভূমিকা রেখে চলেছে।
জিএম হাবিবুর রহমান তালুকদার বলেন, বিশ্বস্ত ইনকিলাব সংশ্লিষ্টরাই সংকটে পরীক্ষিত হয়। তাদের ঐক্য ষড়যন্ত্রকারীদের সকল চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেয়। যারা ইনকিলাবের বিরুদ্ধে মাঠে বিষোদগার করছেন তাদের নিয়মতান্ত্রিক পথে আসার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের আচরণ দায়িত্বশীল নয়। তারা যে অপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে তা তাদের জন্যই বুমেরাং হবে।
চীফ রিপোর্টার রফিক মুহাম্মদ বলেন, আমাদের সাবেক সহকর্মীদের যারা স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়েছেন আর যাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে তারা তাদের পাওনা বুঝে পাক তা আমরাও চাই। তবে পাওনা আদায়ের নামে সাংবাদিকদের কাজে বাধাদান, অফিসে হামলাকে কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আমরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে কাজ করতে চাই। যদি আমাদের কাজে বাধা দেয়া হয় তাহলে এখন থেকে প্রতিহত করা হবে। আমাদের প্রাণপ্রিয় সম্পাদকের দিক নির্দেশনায় আমরা সকল প্রকার ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করে দৈনিক ইনকিলাবের প্রকাশনা অব্যাহত রাখব।
চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান ও বিশেষ সংবাদদাতা শফিউল আলম বলেন, দাবি আদায়ের নামে কতিপয় সাবেক সহকর্মী যে হঠকারী আচরণ করছেন তা ইনকিলাবের বিরুদ্ধে চলমান চক্রান্তের অংশ। ইনকিলাবের সাংবাদিক কর্মকর্তা কর্মচারীরা এই চক্রান্তের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে প্রস্তুত। তাদের আচরণ ধৈর্যের সকল সীমা অতিক্রম করেছে। ইনকিলাব সম্পাদকদের নেতৃত্বে ইনকিলাবের সকল সাংবাদিক ঐক্যবদ্ধ। ইনকিলাবের অগ্রযাত্রা রুখে দেওয়ার সাধ্য কারো নেই।
রাজশাহী ব্যুরো প্রধান ও বিশেষ সংবাদদাতা রেজাউল করিম রাজু বলেন, ইনকিলাব যাদের পরিচিত দিয়েছে তাদের কয়েকজন ইনকিলাব থেকে বের হয়ে যা করছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। তিনি তাদের সংযত হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, নিয়মতান্ত্রিক পথে আসুন আমরা আপনাদের পাশে থাকব। কিন্তু নৈরাজ্য সৃষ্টি করলে তার পরিণাম ভাল হবে না।
যশোর ব্যুরো প্রধান ও বিশেষ সংবাদদাতা মিজানুর রহমান তোতা বলেন, বকেয়া বেতনের দাবিতে যারা রাস্তায় নেমেছে তাদের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন আছে। কারণ তাদের আচরণ সাংবাদিক সুলভ নয়। তারা কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে মাঠে নেমেছে তা আমাদের জানা আছে। ইনকিলাব নিয়ে কাউকে ছিনিমিনি করতে দেওয়া হবে না। ইনকিলাব সম্পাদকের নেতৃত্বে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সকল চক্রান্ত মোকাবেলা করব।
বরিশাল ব্যুরো প্রধান ও বিশেষ সংবাদদাতা নাছিম উল আলম বলেন, এদেশের কোটি কোটি মানুষ তাদের ধ্যান ধারণায় ইনকিলাবের চেতনাকে লালন করে। তাই ইনকিলাবের বিরুদ্ধে কোন চক্রান্ত সফল হবে না। অতীতে ইনকিলাবকে নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করেছেন তারাই নিঃশেষ হয়ে গেছেন।
নোয়াখালী ব্যুরো প্রধান ও বিশেষ সংবাদদাতা আনোয়ারুল হক আনোয়ার বলেন, আজ যারা বকেয়া বেতনের জন্য ইনকিলাবে হামলা করছেন তারাই মাসের পর মাস বেতন ছাড়া ইনকিলাবে চাকরি করেছেন। তখন কেন তারা ইনকিলাব ছাড়েননি, এখন বকেয়া বেতন পরিশোধ করারও পরও তারা কেন ধৈর্য ধরতে পারছেন না তা খতিয়ে দেখতে হবে। ইনকিলাবের উপর আঘাত করে কেউ পার পাবে না।
বগুড়া ব্যুরো প্রধান ও বিশেষ সংবাদদাতা মহসীন রাজু বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশ ও স্বাধীনতার অস্তিত্বের সাথে ইনকিলাবের সম্পর্ক। বেতন ভাতার দাবি আদায়ের নামে জাতির এই প্রাণভোমরা ধ্বংসের চক্রান্ত অশুভ ও নিন্দনীয়। ইনকিলাব সম্পাদক অতীতের মতো এবারও এই চক্রান্ত মোকাবেলায় সফল হবেন, কারণ দেশপ্রেমিক জনতা ইনকিলাবের সাথেই আছেন।
কক্সবাজার ব্যুরো প্রধান ও বিশেষ সংবাদদাতা শামসুল হক শারেক বলেন ইনকিলাব দেশ জাতির চেতনা, যারা ইনকিলাবের চেতনা ধারণ করে না, তারাই এখন ইনকিলাবের উপর আক্রমণ করছে। তাদের প্রতিহত করতে হবে। অতীতে যারা চক্রান্ত করেছে তারাই পরে লজ্জিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান ও বিশেষ সংবাদদাতা শামসুল আলম খান বলেন, কতিপয় ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর নেপথ্য ভূমিকায় ইনকিলাব বিরোধী নীলনকশা তৈরি করে অপশক্তি মাঠে নেমেছে। তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তাদের সাথে কোন আপস নেই।
দিনাজপুর অফিস প্রধান মাহফজুল হক আনার বলেন, ইনকিলাব সম্পাদকের উদারতার সুযোগ নিয়ে আমাদের সাবেক কয়েকজন সহকর্মী যা করছেন তা সাংবাদিক পরিচয়ে দুর্বৃত্তপনা। পত্রিকা অফিসে হামলা সাংবাদিকদের কাজে বাধা দেওয়া কোন দায়িত্বশীল লোকের কাজ না।
বিশেষ সংবাদদাতা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ওরা ইনকিলাব বন্ধের যে চক্রান্ত করেছে ইনকিলাব সম্পাদক বিচক্ষণতা ও সাহসিকতার সাথে তা মোকাবেলা করছেন। তার নেতৃত্বে ইনকিলাবের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। তাদের চক্রান্ত যথাযথ ভাবে প্রতিহত করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাবের ইউনিট প্রধান ওমর ফারুক আলহাদী বৃহস্পতিবার ইনকিলাবে হামলার ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বলেন, ওই দিন আমরা অনেক ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছি, কারণ আমরা কোন সংঘাত চাইনি। তারা গায়ে পড়ে নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা করেছিল। তিনি বলেন, ইনকিলাবের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সাংবাদিক কর্মকর্তা কর্মচারীদের কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ কেউ বিঘ্নিত করতে চাইলে তার উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম ব্যুরোর সিনিয়র রিপোর্টার রফিকুল ইসলাম সেলিম বলেন, ইনকিলাব ভবনের মতো পবিত্র আঙ্গিনায় কোন নৈরাজ্য বরদাস্ত করা হবে না। সারা দেশের ইনকিলাব সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ, তাদের মোকাবেলা করা হবে।
সিনিয়র রিপোর্টার হোসাইন আহমদ হেলাল বলেন, দাবি আদায়ের নামে ওইদিন যারা ইনকিলাবের সাংবাদিক কর্মকর্তাদের উপর হামলা করেছে তাদের বিচার হবে। নৈরাজ্য সৃষ্টি করে যারা ইনকিলাবের স্বাভাবিক পরিবেশ বিনষ্ট করতে চায় তাদের মোকাবেলা করতে হবে। মিথ্যাচারের উপযুক্ত জবাব দিতে হবে।
সিলেট অফিসের স্টাফ রিপোর্টার ফয়সাল আমীন বলেন, ইসলাম ও জাতীয়তাবাদী শক্তির বলিষ্ঠ কণ্ঠ ইনকিলাব সম্পাদকের সাথে আছে দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠী। ইনকিলাব নিয়ে অতীতের মতো এখনও যে চক্রান্ত চলছে, তা প্রতিহত করতে আমরা ঐক্যবদ্ধ।
খুলনা ব্যুরোর স্টাফ রিপোর্টার আবু হেনা মুক্তি বলেন, ইনকিলাব ভবনে হামলার মাধ্যমে তারা কলঙ্কজনক অধ্যায় রচনা করছে। তারা একসময় দুধও খেয়েছে স্বরও খেয়েছে। এখন তারা কথিত দাবি আদায়ের নামে ইনকিলাব বন্ধের পাঁয়তারা করছে, তা প্রতিহত করা হবে।
চট্টগ্রাম ব্যুরোর স্পোর্টস রিপোর্টার তাপস বড়ুয়া রুমু বলেন, ইনকিলাব জন্মলগ্ন থেকেই চক্রান্ত মোকাবেলা করে আসছে। সম্পাদকের সাহসী নেতৃত্বে এখনো যেকোন ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় আমরা প্রস্তুত।
কুষ্টিয়া জেলা সংবাদদাতা এস এম আলী আহসান পান্না বলেন, যারা আজ পাওনা আদাদের দাবিতে নৈরাজ্য করছে তারাই ইনকিলাব থেকে বেশি সুযোগ সুবিধা পেয়েছে। তারা ন্যক্কারজনক হামলার মাধ্যমে প্রমাণ করেছে তারা কখনো ইনকিলাবের আপন ছিল না।
কুমিল্লার স্টাফ রিপোর্টার সাদিক মামুন বলেন, ইনকিলাব মানে বিপ্লব, বিপ্লবে সাথে কখনো বিপ্লবগিরি করা যায় না। যারা ২৭ মাস বেতন ছাড়া চাকুরি করেছে তারা মূলত ঘাপটি মেরে ইনকিলাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের জাল বুনেছে।
নারায়ণগঞ্জের স্টাফ রিপোর্টার হাফিজুর রহমান মিন্টু বলেন, দৈনিক ইনকিলাব বন্ধের ষড়যন্ত্র কখনো সফল হবে না। সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে ইনকিলাব এগিয়ে যাবে।
গাজীপুর জেলা সংবাদদাতা দেলোয়ার হোসেন বলেন, বেতনভাতা আদায়ের নামে হামলা তা মূলত পত্রিকা বন্ধের ষড়যন্ত্র। এই পত্রিকার সাথে জড়িত শত শত সাংবাদিক কর্মকর্তা কর্মচারীরা তা হতে দিতে পারে না।
টঙ্গী সংবাদদাতা মোঃ হেদায়েত উল্লাহ বলেন, ইনকিলাবকে ভালবাসি বলেই ইনকিলাবের সাথে আছি। দেশ জাতি ও জনগণের কণ্ঠ ইনকিলাবের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত রুখে দিতে আমরা বদ্ধপরিকর।
সমাবেশে সর্বসম্মতভাবে গৃহীত প্রস্তাবগুলো হলো: দাবি-দাওয়া আদায়ের আন্দোলন ও প্রতিবাদের নামে ইনকিলাব ভবনে হামলা, সাংবাদিক কর্মকর্তা কর্মচারীদের মারধর, অশ্রাব্য গালিগালাজ চরিত্র হনন জাতির বিবেক এমনকি সভ্যসমাজের কাজ হতে পারে না। এটি অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং ঘৃণিত।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর ইনকিলাব ভবনে সংঘবদ্ধ হামলা করে প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়ার যে চক্রান্ত হয়েছিল তা কোন ক্রমেই বুদ্ধিভিত্তিক আচরণের আওতায় পড়ে না। যেখানে কয়েক শত সাংবাদিকের রুটিরুজির প্রশ্ন জড়িত সে প্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা নিঃসন্দেহে হামলাকারীদের মানসিক দেউলিয়াত্বের পরিচয়। ইনকিলাব পরিবারসহ ইনকিলাব পাঠকরা এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে বদ্ধপরিকর।
দেশজুড়ে ইনকিলাবের ব্যুরো, আঞ্চলিক অফিসসহ জেলা ও উপজেলা সংবাদদাতাগণ ইনকিলাবের মাধ্যমে দেশ ও জনগণের স্বার্থ রক্ষায় নিরবচ্ছিন্ন কাজ করে যাচ্ছেন। এ অবস্থায় প্রকাশনা বদ্ধের যে চক্রান্ত তা দেশবিরোধী চক্রান্তের অংশ। এই ধরনের ষড়যন্ত্র মোকাবেলার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা তাদের আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।