পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশের পাশে থাকার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টেলিফোন করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।
রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণ পাঠানোর পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর টেলিফোন আসে বলে জানায় প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব নজরুল ইসলাম।
সুষমা স্বরাজকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গা নিয়ে বাংলাদেশের যে অবস্থান, ভারতেরও একই অবস্থান। তারা (মিয়ানমার) যেন তাদের শরণার্থীদের ফিরিয়ে নেয়, সে জন্য ভারতের পক্ষ থেকে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় চাপ দিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন উনি (সুষমা)। ভারতের কথাও হলো রোহিঙ্গাদের ওপর মারধর বন্ধ করতে হবে।’
এর আগে গতকাল চট্টগ্রামে রোহিঙ্গাদের জন্য ৫৩ টন ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তরকালে ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলাও সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশের পাশে থাকার কথা বলেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, কূটনৈতিক প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ সন্তোষজনক ফল আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশ ও মিয়ানমার এ বিষয়ে যুক্ত, ভারত সহযোগী। উদ্ভূত মানবিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আমাদের সমর্থন বাংলাদেশের সঙ্গে আছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্প্রতি মিয়ানমার সফরে গেলেও রোহিঙ্গা হত্যা-নির্যাতন নিয়ে কিছু বলেননি, যা নিয়ে আলোচনা ছিল।রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশের পাশে থাকার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টেলিফোন করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।
রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণ পাঠানোর পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর টেলিফোন আসে বলে জানান প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব নজরুল ইসলাম।
সুষমা স্বরাজকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গা নিয়ে বাংলাদেশের যে অবস্থান, ভারতেরও একই অবস্থান। তারা (মিয়ানমার) যেন তাদের শরণার্থীদের ফিরিয়ে নেয়, সে জন্য ভারতের পক্ষ থেকে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় চাপ দিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন উনি (সুষমা)। ভারতের কথাও হলো রোহিঙ্গাদের ওপর মারধর বন্ধ করতে হবে।’
এর আগে গতকাল চট্টগ্রামে রোহিঙ্গাদের জন্য ৫৩ টন ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তরকালে ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলাও সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশের পাশে থাকার কথা বলেন।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, কূটনৈতিক প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ সন্তোষজনক ফল আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশ ও মিয়ানমার এ বিষয়ে যুক্ত, ভারত সহযোগী। উদ্ভূত মানবিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আমাদের সমর্থন বাংলাদেশের সঙ্গে আছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্প্রতি মিয়ানমার সফরে গেলেও রোহিঙ্গা হত্যা-নির্যাতন নিয়ে কিছু বলেননি, যা নিয়ে আলোচনা ছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।