পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেছেন, প্রতি ইউনিটে বিদ্যুতের দাম ৩০ থেকে ৩৫ পয়সা বাড়তে পারে। দাম বৃদ্ধির হার ৫ শতাংশ। বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। গতকাল বুধবার সচিবালয়ে বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের একথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০১৮ সালের মধ্যে দেশের মানুষের মাঝে শতভাগ বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হবে। এ জন্য জাতীয় গ্রিডে আরও ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ হবে। আগামী ১০ সেপ্টেম্বর আশুগঞ্জে ৪৫০ মেগাওয়াট ও কেরানীগঞ্জে ১০৮ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন পাওয়ার প্লান্ট উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
নসরুল হামিদ বলেন, বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হতে পারে। তবে সরকার যদি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিপিডিপি) সরাসরি সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি তেল আমদানির সুযোগ দেয় তাহলে এই দাম নাও বাড়তে পারে। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার যদি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিপিডিপি) সরাসরি সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি তেল আমদানির সুযোগ দেয় তাহলে বিদ্যুতের দাম নাও বাড়তে পারে। সিদ্ধান্ত কবে চূড়ান্ত হবে এমন প্রশ্নের জবাবে চাইলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটা নির্ভর করছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) ওপর। সংস্থাটি ইতিমধ্যে গণশুনানির দিন নির্ধারণ করেছে। এই শুনানির ভিত্তিতে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তার ভিত্তিতে দাম বৃদ্ধির বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন গণশুনানির তারিখ নির্ধারণ করেছে। বিইআরসি আইন-২০০৩ অনুযায়ী গণশুনানির পর ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে বিইআরসি সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবে। তিনি বলেন, সরকার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে আগামী এক বছরে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। জুন মাস থেকে এই ৩ হাজার বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ শুরু হবে। ঈদে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সমস্যা দেখা দিয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এবারের ঈদে বন্যাকবলিত এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগে সমস্যা হয়েছে। বন্যায় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে গেছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় দ্রæত সবকিছুই মেরামত করা হচ্ছে। আগামী বছরের (২০১৮ সাল) ডিসেম্বর মাস নাগাদ সারাদেশ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসবে।
২০১০ সালের ১ মার্চ থেকে ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছয় বছরে পাইকারি পর্যায়ে পাঁচবার এবং খুচরা গ্রাহক পর্যায়ে সাতবার বিদ্যুৎতের দাম বাড়াানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।