পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় বিচারিক আদালতে ফায়ার স্কোয়াডে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত ১০ আসামীর ডেথরেফারেন্স (মৃত্যুদন্ড নিশ্চিকরণ)এসে পৌছেছে হাইকোর্টে। গতকাল সোমবার ডেথ রেফারেন্স আসার বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) সাব্বির ফয়েজ।
নিয়ম অনুযায়ী, বিচারিক আদালতের দেয়া মৃত্যুদন্ডের রায় অনুমোদনের জন্য মামলার নথি হাইকোর্টে প্রেরণ করা হয়, যা ডেথ রেফারেন্স হিসেবে পরিচিত।
গত ২০ আগস্ট ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মমতাজ বেগম বর্তমান প্রাধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ১০ জনকে ফায়ারিং স্কেয়াডে মৃত্যুুদন্ড কার্যকরের রায় দেন। রায়ে মৃত্যুন্ডপ্রাপ্তরা হলেন-ওয়াশিম আখতার ওরফে তারেক হোসেন, মো. রাশেদ ড্রাইভার ওরফে আবুল কালাম, মো. ইউসুফ ওরফে আবু মুসা হারুন, শেখ ফরিদ ওরফে মাওলান শওকত ওসমান, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মাওলানা আবু বক্কর, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই এবং মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আবু ওমর।
২০০০ সালের ২০ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার শেখ লুৎফর রহমান মহাবিদ্যালয়ের উত্তর পাশে তখনকার প্রাধান মন্ত্রী ভাষণের জন্য মঞ্চ নির্মাণের সময় মাটির নিচে পুঁতে রাখা অবস্থায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পাওয়া যায়। ওই মাঠে জনসভায় শেখ হাসিনার ভাষণ দেয়ার কথা ছিল। ওই ঘটনায় কোটালীপাড়া থানার উপ-পরিদর্শক বাদী হয়ে হত্যাচেষ্টা ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে মামলা করেন। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মুন্সি আতিকুর রহমান গোপালগঞ্জের একটি আদালতে মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে ২০০৯ সালের ২৯ জুন নতুন করে ৯ জনকে অন্তর্ভুক্ত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ২০১০ সালে মামলাটি ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।