পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, সরকারের মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচাপতিকে বিতর্কিত করছে। তারা রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতিকে বিতর্কিত করে আরো একটি ১/১১ ঘটাতে চাচ্ছে।
কারণ ১/১১ মত কোনো অনৈতিক শক্তি ছাড়া আওয়ামী লীগকে কেউ রক্ষা করতে পারবে না।
আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ স্বাধীনতা মিলনায়তনে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ আয়োজিত “বিচার বিভাগের বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান : কোন পথে বাংলাদেশ”- শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়ার সভাপতিত্বে ও মহানগর সদস্য সচিব মো. শহীদুননবী ডাবলুর সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশগ্রহন করেন বিএনপি চেয়াপরসনের উপদেষ্টা এডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার, ন্যাপ যুগ্ম মহাসচিব স্বপন কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল ভুইয়া, রাজবাড়ী জেলা আহ্বায়ক রাসেল রায়হান, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম একাডেমী সভাপতি কালাম ফয়েজী, জাতীয় ছাত্রকেন্দ্র সমন্বয়কারী সোলায়মান সোহেল প্রমুখ।
শামসুজ্জামান দুদু প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শপথ ভঙ্গ করেছেন। তিনি রাগ-অনুরাগের বশবর্তি হয়ে সংবিধান, রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতিকে বিতর্কিত করেছেন।
তারা তাদের অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করতে একের পর এক অপকৌশল চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ-জামায়াত-জাপার আন্দোলনের ফসল হচ্ছে তত্তাবাধায়ক সরকার। আর এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যাবস্থা আওয়ামী লীগের সাথে আলোচনা করেই বিচাপতি খায়রুল হক বাতিল করেছে।
তারা তাদের চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। আজকের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য দায়ি বিচারপতি খায়রুল হক। দুদু বলেন, গণতন্ত্র ও সংবিধান প্রশ্নে ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের প্রধান বিচারপতির রায়কে বিএনপি ও ২০ দলীয় জোট স্বাগত জানায়।
সরকার, গণতন্ত্র, নির্বাচন সম্পর্কে এসকে সিনহার মতামত অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। ষোড়শ সংশোধনীর রায়ের পর সরকার ক্ষতায় থাকার সকল নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। তিনি বলেন, দেশের পরিস্থিতি ভয়াবহ। যে কোন মুহুর্তে যে কোন অশুভ শক্তির আর্বিভাব ঘটতে পারে। তাই সরকার প্রধানের উচিত অবিলম্বে পদত্যাগ করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাথে আলোচনায় বসা।
আলোচনার মধ্য দিয়ে যে কোন অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা। তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, দেশ একটি ভয়ংকর পরিস্থিতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। এর জন্য দায়ি আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা। আর এ সমস্যার একমাত্র সমাধান হলো শেখ হাসিনার পদত্যাগ আর সকল দলের অংশগ্রহনে জাতীয় নির্বাচন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।