পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহাকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেছেন, রাজনীতি করতে চাইলে বিচারপতির আসন ছেড়ে দিয়ে মাঠে আসুন। সাংবিধানিক পদে থেকে রাজনৈতিক কথাবার্তা বলে বিচার বিভাগকে কলুষিত করবেন না।
সোমবার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতীয় শোক দিবসের শ্রদ্ধা এবং ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্বরণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি আয়োজিত ‘সেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি ও আলোচনা সভায়’ তিনি এসব কথা বলেন।
হানিফ বলেন, আজকে গুটিকয়েক বিচারপতি তাদের কর্মকাণ্ড ও কথাবার্তায় গোটা বিচার বিভাগকে বিব্রত করছে। সাংবিধানিক পদে থেকে আপনারা এমন কিছু করবেন না যাতে জনগণের কাছে আপনারা প্রশ্নবিদ্ধ হন। প্রধান বিচারপতির আসনে বসে এতো কথা বলার কি প্রয়োজন?
ষোড়শ সংশোধনী নিয়ে তিনি বলেন, ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের পরে যে পর্ষবেক্ষণ দিয়েছেন এতে বুঝা গেছে জনগনের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে তা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছে নিয়ে গেলেন। তা পৃথীবীর কোনো দেশে নেই। সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল শুধুমাত্র পাকিস্তানে আছে। মেজর জিয়া সংসদের হাত থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কউন্সিল গঠন করেছিলেন। আপনারা একইভাবে তাই করলেন।
আমরা অবাক হয়ে যাই, ১৯৭১ সালে যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করলাম। আজকে কথায় কথায় তাদের রেফারেন্স টানেন।
শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক জুলফিকুর রহমান খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন- স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ইকবাল আর্সলান, আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন খান, সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. জিল্লুর রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।