Inqilab Logo

রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

বঙ্গভবনে রায় নিয়ে আলোচনা

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাত

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:১৩ এএম, ১৭ আগস্ট, ২০১৭

বঙ্গভবনে গতরাতে প্রেসিডেন্ট মোঃ আব্দুল হামিদের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় তাদের আলোচনায় অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ও এসেছে বলে জানা গেছে। আলোচনায় আরো উপস্থিত ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা মাহবুবে আলম।
সর্বোচ্চ আদালতের ওই রায় নিয়ে তুমুল আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে গতকাল সন্ধ্যায় সরকার প্রধান শেখ হাসিনা বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপ্রধান মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে যান। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বঙ্গভবনে ঢোকেন শেখ হাসিনা। তার আগেই উপস্থিত হন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। প্রধানমন্ত্রীর পর বঙ্গভবনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে ঢুকতে দেখা যায়।
এই রায় নিয়ে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে বৈঠকের একদিন পর গত সোমবার বঙ্গভবনে গিয়ে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করে এসেছিলেন ওবায়দুল কাদের। রায় নিয়ে আওয়ামী লীগের ‘প্রকৃত’ অবস্থান জানাতে তিনি সেদিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাত করেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন।
গতরাত সোয়া ১০টার দিকে বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে আসার পর ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের প্রশ্নে প্রথমেই বলেন, উত্তরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি এবং ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ভবনে জঙ্গি হামলার চক্রান্ত নিয়ে আলোচনা করেন তারা। ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে আলোচনা হয়নি- সাংবাদিকদের এই প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘রায়ের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে, আমরা কথা বলেছি’।
রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানের এই আলোচনায় কোনো সিদ্ধান্ত হয়েছে কি না- জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোনো সিদ্ধান্তে আমরা পৌঁতে পারিনি। আলোচনা আরও হবে’।
প্রেসিডেন্ট কোনো পরামর্শ দিয়েছেন কি না- প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘সেটা তো বলা যাবে না’।
ওবায়দুল কাদের বেরিয়ে আসার আগে পৌনে ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর বঙ্গভবন ছাড়ে। ওবায়দুল কাদের বেরিয়ে আসার পরপরই আইনমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল বেরিয়ে আসেন। তবে তারা সাংবাদিকদের এড়িয়ে যান। উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ফিরিয়ে নিতে সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের যে পরিবর্তন ষোড়শ সংশোধনীতে আনা হয়েছিল, তা অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া রায় গত ১ আগস্ট প্রকাশ করে সুপ্রিম কোর্ট।
ওই রায়ের পর্যবেক্ষণে প্রধান বিচারপতি দেশের রাজনীতি, সামরিক শাসন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি, সুশাসন ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন। তাতে ‘বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটাক্ষ ও অবমূল্যায়ন করা হয়েছে’ অভিযোগ তুলে রায়ে সংক্ষুব্ধ সরকারি দল কড়া সমালোচনা করছে। জিয়াউর রহমান আমলে প্রতিষ্ঠিত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল ফিরিয়ে আনার এই রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলছে বিএনপি
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম রায়ের পর্যবেক্ষণের ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য ‘এক্সপাঞ্জ’ (বাদ) দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন। সূত্র : বিডিনিউজ।

খুনি মোশতাকের দোসর ছিল জিয়া -শেখ হাসিনা

আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার মূল হোতা ছিল খুনি মোশতাক (খন্দকার মোশতাক আহমেদ)। আর তার দোসর ছিল জিয়া (বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান)। তারা এমনই ঘনিষ্ট ছিল যে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর মোশতাক ক্ষমতায় বসেই জিয়াকে সেনাপ্রধান বানিয়ে দেয়। পরে জিয়াই জাতির জনকের খুনিদের পুরস্কৃত করে। জিয়া যদি খুনি না-ই হতো তাহলে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে বিচারের পথ রুদ্ধ করতো না। গতকাল রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবসের এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এই আলোচনা সভার আয়োজন করে। সর্বোচ্চ আদালতে ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের পর্যবেক্ষণের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি আরো বলেন, অনেক কথা শুনি, সব কথার উত্তর দেয়া যায় না। সময় হলে সব কথার উত্তর দেব।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, নাট্যব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান, শিক্ষক অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, সাংবাদিক আবেদ খান প্রমূখ।
পহেলা আগষ্ট সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের আপিল বিভাগের পুণাঙ্গ রায়ের যে পর্যবেক্ষণ তার কিছু অংশে বঙ্গবন্ধুকে অবমাননা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। কিছু শব্দ এক্সপাঞ্জ করার আবেদনও করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধে শুধু নেতৃত্বই দেননি, আওয়ামী লীগ সংগঠন গড়ে তুলেছেন। মন্ত্রিত্ব ছেড়েছেন এই সংগঠন গড়ে তুলছে। সারাদেশে ঘুরেছেন, মানুষকে মুক্তির পক্ষে সংগঠিত করেছেন। তিনি বলেন, এজন্য ২৫ মার্চ রাতে তাকে ধরে নিয়ে যায় পাকিস্তানি বাহিনী। এহিয়া খান তাকে দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসির রায়ও দেন। আর কাউকে তো ফাঁসির রায় দেননি। এতেই বোঝা যায় মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা কতটুকু। বিচারপতিদের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, যারা এই কথা বলে যে কোনো একক ব্যক্তিত্বের দ্বারা দেশ স্বাধীন হয়নি তারা কি এহিয়া খানের ভাষণটা পড়েননি? সেই ভাষণটা পড়ে দেখুন কাকে দোষারোপ করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু আজীবন এই দেশের মানুষের মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন। শোষিত-বঞ্চিত বাংলার মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করাই ছিল তার একমাত্র লক্ষ্য। আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে তিনি দেশের মানুষকে দিয়ে গেছেন স্বাধীনতা। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে মাত্র সাড়ে তিন বছরের মধ্যে এই দেশকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে মর্যাদাপূর্ণ হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন। আক্ষেপের সুরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের দুর্ভাগ্য, এদেশের কল্যাণে যিনি কাজ করেন তাকে এর চরম খেসারত দিতে হয়। একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ যখন ধীরে ধীরে উন্নত দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল তখনই ১৫ আগস্টের আঘাত আসে। জাতির জনককে সপরিবারে হত্যা করা হয়। তিনি বলেন, এই দেশে জাতির পিতার নামটা মুছে ফেলার অনেক চক্রান্ত হয়েছে। ২১ বছর তার ভাষণ প্রচার হয়নি। রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ছিলেন নিষিদ্ধ। মনগড়া ইতিহাস প্রচার করা হতো।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ সাল এই ২১ বছর বাংলাদেশে মনে হতো মুক্তিযুদ্ধ করাটাই ছিল অপরাধ। দেশটাকে যেন আবার পাকিস্তানের প্রদেশ হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টা ছিল। অতি সূ²ভাবে জাতির পিতার ওপর অপবাদ দেয়া হয়েছে। যারা ২৭ মার্চ পর্যন্ত পাকিস্তানের চাকরি করেছে তাদেরকে স্বাধীনতার ঘোষক প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টা হয়েছে। আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ১৫ আগষ্ট শুধু একজন প্রেসিডেন্টকে হত্যা নয়, শুধু একটি দলের প্রধানকে নয়, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধ্বংস করা, স্বাধীনতাকে খর্ব করা। ১৫ আগস্টের কালরাতের বর্ণনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেই বাড়িতে কেউ বেঁচে ছিল না। আমার মায়ের কী অপরাধ ছিল এখনো বুঝে উঠতে পারিনি। আমার ভাই মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল, শেখ জামালকে কেন হত্যা করা হয়েছে। ১০ বছরের রাসেলের কী দোষ ছিল? আমার একমাত্র চাচা আবু নাসেরকে হত্যা করেছে খুনিরা। আমার মেজো ফুফুর বাড়িতে আক্রমণ করেছে। সেখানে শেখ ফজলুল হক মনিকে হত্যা করেছে। আমার সেজো ফুফুর বাসায় আক্রমণ করেছে। আমার ফুফা আবদুর রব সেরনিয়াবাতকে হত্যা করেছে। গুলির আঘাতে আমার ফুফু পঙ্গু হয়ে বেঁচে ছিলেন। আমার ছোট ফুফুর বাড়িতেও গিয়ে ফুফাকে খুঁজেছে। আবেগ আপ্লুত হয়ে তিনি আরো বলেন, খুনি পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকান্ড চালিয়েছিল। এই ষড়যন্ত্রে খুনি মোশতাক আর জিয়া ছিল জড়িত। একজন প্রেসিডেন্ট আরেকজন সেনাপ্রধান হন। তাদের সম্পর্ক কত ঘনিষ্ঠ ছিল, হত্যার পরপরই একজন প্রেসিডেন্ট হয়ে গেল আরেকজন সেনাপ্রধান করার ঘটনায় প্রমান দেয়।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পরবর্তী সময়ের বর্ণনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন খুনিদের দিয়ে রাজনৈতিক সংগঠন করেছিলেন। জিয়া কাউকে মন্ত্রী, কাউ উপদেষ্টা করেছেন। এরশাদ খুনি রশিদকে দিয়ে ফ্রিডম পার্টি বানিয়ে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী করেছেন। খালেদা ১৫ ফেব্রুয়ারি খুনি রশিদ ও হুদাকে সংসদ সদস্য করে বিরোধী দলের আসনে বসিয়েছিলেন। যারা আত্মস্বীকৃত খুনি তারাই ছিল পরবর্তী শাসকদের প্রিয়। তিনি আরো বলেন, যারা আজ কোনো হত্যা হলেই সোচ্চার হয় বিচারের দাবি নিয়ে; তারা তো এই কথা বলে না যারা জাতির পিতাকে হত্যা করেছে, শিশু রাশেলকে হত্যা করেছে, তাদেরকে যারা পুনর্বাসন করেছিল তাদের বিচার হয়নি কেন? আজ আমি ক্ষমতায়, আমার কাছে সবাই বিচার চায়। কিন্তু আমি তো স্বজন হারানোর বিচার চাইতে পারিনি। এমনকি আমাদের বিচার চাওয়ার অধিকারটুকুও কেড়ে নেয়া হয়েছিল।
বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র হয়েছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই হত্যাকান্ডের বিচারের রায় যেদিন ঘোষণা হবে সেদিন হরতাল ডেকেছিল বিএনপি। আমার প্রশ্ন কেন বিএনপি হরতাল দিয়েছিল এবং রায় ঘোষণায় বাধা দিয়েছিল যদি তারা অপরাধী না হয়? সব বাধা উপেক্ষা করে রায় ঘোষণা করায় বিচারককে সাধুবাদ জানাই।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে খুনিরা ভেবেছিল স্বাধীনতার ইতিহাস মুছে ফেলবে, দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র বানাবে। স্বাধীন জাতি হিসেবে বাংলাদেশকে দাঁড়াতে দেবে না। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। আমরা ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে আবার দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।
দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্থ করার নানা চক্রান্ত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৩ সালের ৫ মে’র কথা আপনাদের স্মরণ আছে। সেদিন ঢাকায় যে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছিল হেফাজতের নামে সেটা ছিল বিএনপি-জামায়াতের কাজ। তারা আবার ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি এমন ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল নির্বাচন ঠেকানোর নামে। একই কাজ করেছে ২০১৫ সালের তিন মাস। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ যখনই একটু সুন্দর স্বপ্ন দেখতে শুরু করে তখনই বারবার আঘাত আসে। তাদের দোসর আমাদের কিছু মানুষ যারা নিজেদেরকে জ্ঞানী-গুণী ভাবে। এটা কেন? এদেশের মানুষের কি বেঁচে থাকার অধিকার নেই। তাদের কি সুন্দরভাবে, উন্নত জীবন পাওয়ার অধিকার নেই?



 

Show all comments
  • Muhammad Shariful Islam ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১১:৪০ এএম says : 0
    আমরা মৃতদের সমালচনা না করি। শেখ মুজিব ও জিয়া উভয়ে শ্রদ্ধেয় ও শহীদ।
    Total Reply(0) Reply
  • Harun ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১১:৪২ এএম says : 0
    Eigula chara eder r kono topic nai ? manush vastase era ase Eigula niya
    Total Reply(0) Reply
  • M.A. Kalam ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১১:৪৩ এএম says : 0
    Allah all see and listen,
    Total Reply(0) Reply
  • Liakat Talukdar ১৭ আগস্ট, ২০১৭, ১১:৪৫ এএম says : 0
    দেশের মানুষ বন্যায় অনেক কষ্টে আছে তাই পারলে তাদের দিকে একটু নজর দিন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ