পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার (ডিএমপি) আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন, সিদ্দিকুরের কীভাবে আঘাত লাগল, তা খতিয়ে দেখা হবে। তিনি বলেন, এ আঘাত স্যাবোটাজ কি না, তা-ও দেখব। গতকাল সোমবার বেলা ১টা ৫৬ মিনিটে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিতুমীর কলেজের ছাত্র সিদ্দিকুর রহমানকে দেখতে যান ডিএমপি কমিশনার। সেখান থেকে ২টা ১২ মিনিটে বের হয়ে আসেন তিনি। পরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
আছাদুজ্জামান মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আহত সিদ্দিকুরের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেছি। আহত স্থানটি দেখেছি। একটি টিয়ার শেল বা একটি ঢিলের আঘাতে একই সঙ্গে দুই চোখে আঘাত লাগতে পারে না। যদি একটির আঘাত লেগে থাকে, তাহলে নাক বা কপাল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কিন্তু তাঁর নাক বা কপালে কোনো আঘাত নেই। সিদ্দিকুরও বলেছে, সে একটি আঘাত পেয়েছে। তারপর সংজ্ঞা হারিয়েছে। কীভাবে আঘাত লাগল? এটা একটি বড় প্রশ্ন। অনুসন্ধান করে তদন্ত করে কারণ বের করা হবে। এখানে অন্য কোনো পক্ষ থেকে স্যাবোটাজ করা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখব।
আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, জয়েন্ট কমিশনারের (অপারেশনস) নেতৃত্বে পুলিশের দুজন পরিদর্শককে (এসপি) নিয়ে কারণ অনুসন্ধানের জন্য কমিটি করা হয়েছে। সিসিটিভির ফুটেজ, ভিডিও ফুটেজগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে। অনলাইন, সোশ্যাল মিডিয়ার সংশ্লিষ্ট তথ্য জোগাড় করা হয়েছে। তদন্তে পুলিশের যদি কোনো গাফিলতি থাকে, অতিরিক্ত বল প্রয়োগ বা অপেশাদার আচরণ করে থাকে, অবশ্যই তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে। তবে ঘটনা যা-ই হোক, সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক, দুর্ভাগ্যজনক ও অনভিপ্রেত। বিষয়টি নিয়ে আমরা মর্মাহত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।