পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সৌদি সরকার এবার হজযাত্রীদের জন্য ই-ভিসা চালু করেছে। এই ভিসা পাসপোর্টের সঙ্গে লাগানো থাকে না। ফলে হজযাত্রীদের এটি আলাদা করে সংরক্ষণ করতে হবে।
ই-ভিসার কাগজ আলাদাভাবে প্রিন্ট করে হজযাত্রীদের দেওয়া হবে। আগে পাসপোর্টের সঙ্গে ভিসা লাগানো থাকায় আলাদা করে সংরক্ষণের প্রয়োজন হতো না। এবার ই-ভিসা ও পাসপোর্ট বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশ কাউন্টারে দেখাতে হবে।
ইমিগ্রেশন পুলিশ পাসপোর্টের নির্দিষ্ট পাতায় সিল মারার পর সেটি যত্ন করে রাখতে হবে। ই-ভিসা দেখাতে ও প্রিন্ট করতে পাসপোর্ট নম্বর ও নামের শেষ অংশ লিখে দেওয়া হবে। www.hajj.gov.bd লিংক থেকে পাওয়া যাবে ই-ভিসা।
হজযাত্রীদের যাওয়া-আসার জন্য দুটি বোর্ডিং কার্ড যাত্রীদের আগেই দিয়ে দেওয়া হবে। আগে যাওয়ার সময় একটি বোর্ডিং কার্ড, ফেরার সময় একটি বোর্ডিং কার্ড দেওয়া হতো।
হজযাত্রীরা হজে যাওয়ার আগে তিন সেট করে ই-ভিসা, বোর্ডিং কার্ড, হেলথ কার্ড, পাসপোর্টের ফটোকপি করবেন। মূল কপি তো হাতে থাকবেই। এক সেট হাতব্যাগে সংরক্ষণ করবেন, এক সেট মালামালের মধ্যে রাখবেন। এক সেট দেশে আত্মীয়স্বজনের কাছে থাকবে। কারণ, জেদ্দা হজ টার্মিনালে পৌঁছানোর পর মক্কায় বাসে ওঠার আগে মোয়াল্লেম পাসপোর্ট জমা নিয়ে নেয়। আবার দেশে ফেরার সময় জেদ্দা বিমানবন্দরে মোয়াল্লেম পাসপোর্ট ফেরত দেয়।
পাসপোর্টের সঙ্গে ভিসা, হেলথ কার্ড যথাযথভাবে না লাগানো হলে হারিয়ে যেতে পারে। বিশেষ করে বয়োবৃদ্ধরা ভুলে যান। এত কাগজপত্রের হিসাব রাখতে পারেন না। হজে যাওয়ার আগে হজযাত্রীদের আত্মীয়স্বজন এই বিষয়টিতে নজর দেবেন। এ ছাড়া হজযাত্রী ও হজ এজেন্সির মধ্যে সম্পাদিত চুক্তিপত্রটি (হজের ওয়েবসাইট www.hajj.gov.bd থেকে ১৫ নম্বর ফরম) সঙ্গে রাখবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।