পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আদালতের কার্যক্রমে বিঘ্ন সৃষ্টির ঘটনায় নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করায় পাঁচ আইনজীবীকে ক্ষমা করে দিয়েছে হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার এবং বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধুরী সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ আজ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন।
একইসঙ্গে বেঞ্চ অফিসাররা অনৈতিকভাবে আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে জড়িত কি না, সে বিষয়ে তদন্ত করতে সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্টার কার্যালয়কে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। নবাগত আইনজীবীদের আচরণ শেখার বিশেষ পদক্ষেপ নিতে বার কাউন্সিলকে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ১০ জুলাই এ ঘটনায় নিঃশর্ত ক্ষমা চায় পাঁচ আইনজীবী। আদালতে আইনজীবীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল ও ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন। ১৯ জুন আদালতের এক আদেশে বলা হয়, হাইকোর্ট-এর ২৪ নম্বর কক্ষে কিছু সংখ্যক আইনজীবী এ আদালতের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করে। এরপর চার আইনজীবী ডায়াসে চলে এসে রফিকুল ইসলাম নামের বেঞ্চ কর্মকর্তার ওপর চড়াও হন। তার মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করেন এবং আদালতের মামলার নথিপত্র তছনছ করেন। তাদের অজুহাত, তালিকাভুক্ত না হওয়ায় মোশনের (আবেদন) শুনানি হয়নি।
আইনজীবী মোহাম্মদ আলীসহ অন্য কিছু আইনজীবী ডায়াসের পাশে দাঁড়িয়ে এসব কর্মকাণ্ডে উৎসাহ দেন। এসব অভিযোগে পাঁচ আইনজীবীর বিরুদ্ধে রুল জারি করে ২ জুলাই হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। গত ২ জুলাই পাঁচ আইনজীবী হাজির হয়। পাঁচ আইনজীবী হলেন- নূরে ই আলম উজ্জ্বল, লিজেন পাটোয়ারী, সুলতান মাহমুদ, মতিলাল বেপারি ও মোহাম্মদ আলী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।