পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজশাহীর মানুষ যেভাবে জঙ্গিদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছে, এখন আবার তারা সেভাবেই জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় এগিয়ে এসেছে। অন্যান্য দেশ যেখানে জঙ্গিদের নির্মূলে বেগ পাচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশ সফলতার সঙ্গে সেই কাজটি করতে পেরেছে। দেশের মাদক নির্মূল করা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। মাদক আমাদের জন্য একটি অবশ্যই বড় চ্যালেঞ্জ। কারাগারগুলোতে দেখা যায়, বন্দী যারা আছেন, বেশিরভাগই মাদক মামলার আসামি। তারপরেও কেন আমরা পারছি না? এ জন্য সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার সময় প্রেমতলী পুলিশ ফাঁড়ীর নব নির্মিত ভবনের উদ্বোধন উপলক্ষে রাজশাহী জেলা পুলিশের আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য উপরোক্ত কথাগুলি বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
জেলা পুলিশ সুপার মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে এ সভায় সময় উপস্থিত ছিলেন, গোদাগাড়ী-তানোরের সংসদ সদস্য ও সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজি এম খুরশিদ হোসেন বিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমিত চৌধুরী, সদর সার্কেল এএসপি একরামুল হক, গোদাগাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ইসহাক, গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহিদ নেওয়াজ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বদিউজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদসহ স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সুধীজন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, আগের চেয়ে সীমান্ত হত্যা অনেক কমেছে। গত ৫ বছরের চিত্র দেখলে সেটি বোঝা যায়। ভারত সরকার এক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে। অপরাধী যেই হউক, যতই শক্তিশালী হউক তাকে ছাড় দেয়া হবে না। তারা ছাড়া পেলে অপরাধীরা আরও উৎসাহিত হবে। আইন আইনের গতিতে চলবে। নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনের আইনে হবে।
‘আমরা মনে করি, মাদক একটা বিরাট অভিশাপ। এ চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলায় সমাজের সকল স্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে। আমরাও আমাদের সর্বাত্মক শক্তি দিয়ে মাদক নির্মূলের চেষ্টা করছি,’ তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশ মাদক প্রস্তুত করে না। করে পার্শ্ববর্তী দেশ মায়ানমার এবং ভারত। এই দুই দেশ থেকে আমাদের দেশে মাদক পাচার করা হয়। এটি নির্মূলের জন্য, মাদক বন্ধের জন্য আমরা দুই দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক প্রচেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছি সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসনিক চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।