পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) খুলশী থানার সাবেক ওসি মাইনুল ইসলাম ভূইয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। মদ্যপ অবস্থায় হোটেল সেন্টমার্টিনের রুম বয় ও কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশসহ প্রতিবেদন পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠানো হচ্ছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) তার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার পর একথা জানান সিএমপির কমিশনার মোঃ ইকবাল বাহার। তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। এখন নিয়ম অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশসহ এ প্রতিবেদন পুলিশ সদর দপ্তরে প্রেরণ করা হবে। আগামী (রোববার) এ প্রতিবেদন পাঠাবেন জানিয়ে তিনি বলেন, মাইনুল যতটুকু অপরাধ করেছেন যাতে ততটুকু সাজা পান সে বিষয়ে সুপারিশ করা হবে। সুপারিশসহ প্রতিবেদন পাওয়ার পর নিয়ম অনুযায়ী অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শকের নেতৃত্বে আরেকটি কমিটি হবে বলেও জানান তিনি।
গত ৫ জুলাই সিএমপির অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (পশ্চিম) নাজমুল হাসানকে প্রধান করে তিন সদস্যের এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। বর্তমানে দামপাড়া পুলিশ লাইনে সংযুক্ত পরিদর্শক মাইনুল গত ৩ জুলাই গভীর রাতে মদ্যপ অবস্থায় নগরীর আগ্রাবাদের হোটেল সেন্ট মার্টিনের রুম বয়সহ চার কর্মী এবং ডবলমুরিং থানার এক এসআইকে মারধর করেন। মাইনুল ওই হোটেলে একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে মদপান করতে যান। গভীর রাতে তিনি একটি বিদেশী ব্র্যান্ডের মদের অর্ডার দিলে তা দিতে ব্যর্থ হলে প্রথমে রুম বয়কে মারধর করেন। মধ্যরাতে তার হামলার শিকার হয় হোটেলের অন্তত চার কর্মী। হোটেলের সামনের সড়কে রাত্রিকালীন টহল ডিউটি করা ডবলমুরিং থানা এসআই সৈয়দ আলমকে তিনি মারধর করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।