পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেন, প্রত্যেক ধর্মই কল্যাণের কথা বলে। প্রশাসনের সকল স্তরের কর্মকর্তারা যদি নিজেদের মধ্যে সমন্বয় রেখে প্রতিষ্ঠানসমূহে নজরদারি বৃদ্ধি করেন, তাহলে জঙ্গিবাদ নিরসন করা সম্ভব। আমাদের দেশের চেয়ে উন্নত রাষ্ট্রগুলোতে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী হামলা বেশি হচ্ছে। বাংলাদেশে স্বল্পোন্নত রাষ্ট্র হওয়ায় ছোট ঘটনা ঘটলেও বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়।
শুক্রবার দুপুরে কুমিল্লা কাপড়িয়াপট্টি শ্রী-শ্রী চাঁন্দমনি রক্ষা কালী পুনঃনির্মিত মন্দির উদ্বোধন শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সুরেন্দ্র কুমার সিনহা এসব কথা বলেন।
সুরেন্দ্র কুমার সিনহা আরও বলেছেন, বর্তমান সরকার ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি সহ্য করে না। একটি স্বার্থান্বেষী মহল ধর্মকে ব্যবহার করে দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্ট করছে। এমনকি তারা সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ডে শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে আসছে। জেলা ও দায়রা জজ, পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসকরা একসাথে মিলে সহযোগিতা করলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস প্রত্যেকটি জেলার আইন শৃঙ্খলার উন্নতি হবে এবং ধর্মীয় শান্তি সহমর্মিতা বেঁচে থাকবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার, কুমিল্লার সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ছহুল হোসাইন, সদ্য বিদায়ী জেলা ও দায়রা জজ দেওয়ান মো. সফিউল্লাহ, জেলা প্রশাসক মো. জাহাংগীর আলম, পুলিশ সুপার মো. শাহ আবিদ হোসেন, রামকৃষ্ণ মিশন ও রামকৃষ্ণ আশ্রমের সম্পাদক স্বামী বিশ্বেশ্বরানন্দ, কুমিল্লার ভারপ্রাপ্ত জেলা, দায়রা জজ বেগম জেবুন্নেছা, প্রধান বিচারপতির সহধর্মিণী সুষমা সিনহা, কুমিল্লা জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হেমায়েত উদ্দিন প্রমুখ।
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেন, প্রত্যেক ধর্মই কল্যাণের কথা বলে। প্রশাসনের সকল স্তরের কর্মকর্তারা যদি নিজেদের মধ্যে সমন্বয় রেখে প্রতিষ্ঠানসমূহে নজরদারি বৃদ্ধি করেন, তাহলে জঙ্গিবাদ নিরসন করা সম্ভব। আমাদের দেশের চেয়ে উন্নত রাষ্ট্রগুলোতে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী হামলা বেশি হচ্ছে। বাংলাদেশে স্বল্পোন্নত রাষ্ট্র হওয়ায় ছোট ঘটনা ঘটলেও বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়। শুক্রবার দুপুরে কুমিল্লা কাপড়িয়াপট্টি শ্রী-শ্রী চাঁন্দমনি রক্ষা কালী পুনঃনির্মিত মন্দির উদ্বোধন শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সুরেন্দ্র কুমার সিনহা এসব কথা বলেন। সুরেন্দ্র কুমার সিনহা আরও বলেছেন, বর্তমান সরকার ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি সহ্য করে না। একটি স্বার্থান্বেষী মহল ধর্মকে ব্যবহার করে দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্ট করছে। এমনকি তারা সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ডে শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে আসছে। জেলা ও দায়রা জজ, পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসকরা একসাথে মিলে সহযোগিতা করলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস প্রত্যেকটি জেলার আইন শৃঙ্খলার উন্নতি হবে এবং ধর্মীয় শান্তি সহমর্মিতা বেঁচে থাকবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার, কুমিল্লার সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ছহুল হোসাইন, সদ্য বিদায়ী জেলা ও দায়রা জজ দেওয়ান মো. সফিউল্লাহ, জেলা প্রশাসক মো. জাহাংগীর আলম, পুলিশ সুপার মো. শাহ আবিদ হোসেন, রামকৃষ্ণ মিশন ও রামকৃষ্ণ আশ্রমের সম্পাদক স্বামী বিশ্বেশ্বরানন্দ, কুমিল্লার ভারপ্রাপ্ত জেলা, দায়রা জজ বেগম জেবুন্নেছা, প্রধান বিচারপতির সহধর্মিণী সুষমা সিনহা, কুমিল্লা জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হেমায়েত উদ্দিন প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।