পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে থেমে নেই র্স্বণ চোরাচালান : পাচারকারী সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত কাস্টমস, বিমান, সিভিল এভিয়েশনসহ বন্দরে কর্মরত এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারী
স্টাফ রিপোর্টার : কথিত কঠোর নিরাপত্তার মধ্যেও বিমানবন্দরে থেমে নেই চোরাচালান। প্রায় প্রতিদিনই বিমানবন্দর দিয়ে আসছে স্বর্ণের বড় বড় চালান। যাচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। মাঝে মধ্যে কিছু ছোট চালান ধরা পড়লেও শতকরা ৯০ ভাগই থেকে যায় ধরা ছোঁয়ার বাইরে। কাস্টমস, বিমান, সিভিল এভিয়েশন এবং শুল্ক ও গোয়েন্দা বিভাগের এক শ্রেণীর অসাধূ কর্মকর্তা কর্মচারীদের যোগসাজসেই সিঙ্গাপুর, দুবাইসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশ থেকে আনা হচ্রেছ সোনার বড় বড় চালান। সোনা চোরাচালানের মাধ্যম্যেই হুন্ডি ব্যবসায়ীরাও ব্যাপক তৎপর রয়েছে। আসছে সোনা যাচ্ছে মুদ্রা। আর এ কারণে সরকার প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিমানবন্দরগুলোতে রয়েছে পাচারকারীদের শক্তিশালি সিন্ডিকেট।
গোয়েন্দা সূত্র মতে গত ৭ বছরে ধরা পড়েছে পাচার হওয়া স্বর্ণে মধ্যে মাত্র ১০ ভাগ। বাকি স্বর্ণ সুকৌশলে পাচার হয়ে বাইরে চলে এসেছে। এ সময়ের মধ্যে শুধু দেশের বিমানবন্দরগুলোতেই ১৪২ মণ স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়েছে।আর এই স্বর্ণ চোরাচালানের সাথে জড়িত রযেছে শক্তি শালি সিন্ডিকেট। কাস্টমস, সিভিল এভিয়েশন,এবং বিমানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও অনেকেই এ সিন্ডিকেটের সদস্য। স্বর্ণ পাচারে বিমানের বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তারা জড়িত আছে প্রায় শতাধিক কর্মকর্তা কর্মচারী। এ ব্যাপরে তদন্তকারী সংস্থা প্রমাণ পেয়েছে আটককৃতদের ভাষ্যমতে। বর্তমানে প্রায় ৯জন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জেল হাজতে আছে।
জানা যায়, সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত রয়েছে শুল্ক ও গোয়েন্দা বিভাগের কিছু অসাধূ কর্মকর্তা-কর্মচারী, আছে সিভিল এভিয়েশন,কাস্টমস ও বিমানের সদস্য। বিগত দিনে বিভিন্ন সময় গ্রেফতার বিমান ও সিভিল এভিয়েশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছ থেকে তদন্দ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসব তথ্য পেয়েছেন। সোনা চোরাচালানের অভিয়োগে বিমানের ৯ কর্মকর্তা বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন,বৈধ পথে সোনা আমদানির কোনো নীতিমালা না থাকায় দেশের জুয়েলারি বাণিজ্য পুরোপুরি চোরাচালান নির্ভর হয়ে পড়েছে। হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করা হাজার হাজার কোটি টাকায় চোরাচালানের মাধ্যমে আসছে মণকে মণ সোনা আসছে । সংঘবদ্ধ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের হাত ঘুরে সেই সোনা পৌঁছে যাচ্ছে দেশের আনাচকানাচে, তিন হাজারের বেশি জুয়েলারি দোকানে। বিরাট এ বাণিজ্যের নেটওয়ার্ক সচল থাকলেও সরকার সেখান থেকে কোনো শুল্ক বা কর পাচ্ছে না। দেশ বঞ্চিত হচ্ছে বিশাল অঙ্কের রাজস্ব থেকে। স্বর্ণালঙ্কার বেচাকেনা বৈধ হলেও দেশে সোনা প্রাপ্তির কোনো উৎস নেই। দেশে সোনার খনি নেই, অন্য কোনো উপায়ে উৎপাদনও হয় না। এমনকি অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে দোকানিরা বৈধ পথে সোনা আমদানিও করতে পারেন না। আর এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে কাস্টমস ও শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা চোরাই সোনা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। ফলে তারা চোরাই সোনার রমরমা ব্যবসা দেখেও না দেখার বান করে আছে। আর এ অবস্থা চলে আসছে বছরের পর বছর ধরে।
গতকাল রোববার মালয়েশিয়া থেকে আগত আব্দুর রাজ্জাক খান নামের এক যাত্রীর কাছ থেকে ৫ কেজি সোনা জব্দ করা হয়। ঢাকা কাস্টমসের যুগ্ম পরিচালক সোহেল রহমান এ তথ্য নিশ্চত করেছেন।
কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানায়, আব্দুর রাজ্জাক খান মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের এমএইচ ১৯৬ এর মাধ্যমে ঢাকায় অবতরণ করেন। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রায় সাড়ে ৫ কেজি সোনাসহ এক যাত্রীকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। জব্দকৃত সোনার বাজার মূল্য প্রায় ২ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
গতকাল শুক্রবার সকালে শাহজালাল বিমানবন্দরে ৭৬ লাখ ৫৮ হাজার ১২৩ টাকা মূল্যমানের বৈদেশিক মুদ্রাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরে কর্মকর্তারা। ওই ব্যক্তির নাম মো: মোতালেব । উদ্ধার করা মুদ্রা ওই ব্যক্তির শবজির ব্যাগের ভিতর লুকানো ছিল। শবজির ব্যাগের নিচে বিশেষভাবে প্যাকেটে মোড়ানো অবস্থায় পাওয়া যায় মুদ্রাগ্রলো। উদ্ধার করা মুদ্রার মধ্যে রয়েছে সৌদি রিয়াল, ইউএই, দিরহাম, ব্রæনাই রিংগিত, থাই বাথ, সিংগাপুর ডলার, ইউএস ডলার, চাইনা ইউয়ান।
এর আগে গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ১২ টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পরিত্যক্ত অবস্থায় সাড়ে ৪ কেজি সোনা উদ্ধার করে শুল্ক গোয়েন্দারা । দুবাই থেকে আসা আরব আমিরাতের একটি ফ্লাইট থেকে উদ্ধার করা ৪০টি সোনার বারের আনুমানিক মূল্য প্রায় ২ কোটি ৩৩ লাখ ২০ হাজার টাকা। এত সোনা কে বা কারা ফেলে গেছে তা নিয়ে তদন্ত চলছে।
শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতরের উপ-পরিচালক শামীমুর রহমান জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি ফ্লাইট (ই.কে. ৫৮৪) দুবাই থেকে ঢাকায় এসে পৌঁছে। বিমানটিতে অবৈধ সোনা থাকার গোপন সংবাদ পেয়ে শুল্ক গোয়েন্দারা পুরো বিমানটি তল্লাশি করে। তল্লাশির এক পর্যায়ে ওই বিমানের ইকোনমি ক্লাসের সিট নং- ৩৭ জে এবং ৩৭ কে-এর পেছনের দিকে ৩৮ জে এবং ৩৮ কে নম্বর সিটের জন্য রক্ষিত ট্রে-টেবিলের সামনের সিট কভারের ভেতর থেকে কালো টেপ দিয়ে মোড়ানো অবস্থায় এই সোনাগুলো রাখা হয়। পরে সেখান থেকে প্রতিটি বারে দশ তোলা করে মোট ৪ কেজি ৬৬ গ্রাম সোনার বার পাওয়া যায়।
ভেনাস জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী গঙ্গাচরণ মালাকার বলেন,নীতিমালা না থাকার কারণে সরকার প্রতি বছর হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। এরই মধ্যে অর্থমন্ত্রীর কাছে তিন দফা প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি। ন্যূনতম কর প্রদান সাপেক্ষে কমপক্ষে ১০ কেজি স্বর্ণবার আমদানির অনুমতি,কাস্টমস ডিউটি ৩ হাজার থেকে কমিয়ে শিল্প ব্যবসায়ী পর্যায়ে ১ হাজার টাকা ও সাধারণ ব্যবসায়ী পর্যায়ে ২ হাজার টাকায় আনা, স্বর্ণালঙ্কার রপ্তানি প্রক্রিয়া সহজ করা এবং স্বর্ণশিল্প স্থাপন প্রক্রিয়া সহজ করার ওপর জোর দেন তিনি। গঙ্গাচরণ মালাকার বলেন, পাশের দেশ ভারত তাদের দুটি ব্যাংকের মাধ্যমে দেশের চাহিদা অনুযায়ী সোনা আমদানি করে জুয়েলার্স মালিকদের মধ্যে বিতরণ করে। ফলে এ খাত থেকে বিপুল রাজস্ব পায় ভারত সরকার। বাংলাদেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীরাও দ্রæত এ ধরনের একটি নীতিমালা ও এর বাস্তবায়ন করার প্রযোজন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়,দুবাই, সিঙ্গাপুরসহ যেসব দেশ থেকে সোনার বড় বড় চালান আমদানি করা হয়, সেখানে কেবল হুন্ডির মাধ্যমেই কোটি কোটি টাকা পাঠানো সম্ভব হয়। এ ক্ষেত্রে দুবাইয়ের সোনার মার্কেটেই গড়ে উঠেছে বাংলাদেশি হুন্ডি চক্রের সচল বাণিজ্য। উত্তরা ও বিমানবন্দর এলাকার প্রতিষ্ঠিত একাধিক মানি চেঞ্জার ব্যবসায়ী এই হুন্ডি বাণিজ্যে জড়িয়ে পড়েছেন। এ দেশের মানি চেঞ্জার অফিস ও শাখা কার্যালয়কে হুন্ডির টাকা লেনদেনের বুথ হিসেবে ব্যবহার করছেন তারা।
বিমানবন্দর-উত্তরা সিন্ডিকেটের চেয়েও হুন্ডি বাণিজ্যে রমরমা অবস্থান রয়েছে পুরান ঢাকার তাঁতীবাজারের স্বর্ণপট্টি। অবৈধ হুন্ডির মাধ্যমে শুধু তাঁতীবাজার থেকে প্রতি সপ্তাহে শত কোটি টাকা বিভিন্ন দেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। বর্তমানে তাঁতীবাজারে হুন্ডি ব্যবসার গডফাদার হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে সোনা ব্যবসায়ী এক ঘোষ পরিবার। সোনা চোরাচালানকে কেন্দ্র করে সিঙ্গাপুরেও চলছে রমরমা হুন্ডির ব্যবসা। শত শত বাঙালি অবৈধ এ কাজে জড়িয়ে পড়ছে। সেখানকার সেরাঙ্গন রোডের আশপাশের কয়েকটি ছোট মাঠ হুন্ডি ব্যবসায়ীদের মূল টার্গেট। জায়গাটি বাংলাদেশিদের মিলনমেলা হিসেবে পরিচিত। প্রতি রবিবার ছুটির দিনে সেখানে প্রবাসী বাঙালির ভিড় জমে ওঠে। এর মধ্যেই খাতা-কলম নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় হুন্ডি ব্যবসায়ীদের। উদ্দেশ্য ডলার সংগ্রহ করা।
গোয়েন্দা সুত্র মতে,বাংলাদেশ থেকে ভারত ও মিয়ানমারের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্টে দেদার পাচার হচ্ছে সোনা ও হুন্ডির বৈদেশিক মুদ্রা। বিনিময়ে ভারত থেকে আসছে হেরোইন, ফেনসিডিল, ইয়াবা ও গাঁজা। বিজিবি ও পুলিশের হাতে এসব চোরাকারবারি মাঝেমধ্যে আটক হলেও থেমে নেই তাদের অবৈধ ব্যবসা। যশোর বেনাপোল হয়ে ভারতে পাচার হচ্ছে সোনা ও নারী-শিশু। বিনিময়ে সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে আসছে মরণনেশা হেরোইন, ফেনসিডিল, মদ, গাঁজা, অস্ত্র ও বিস্ফোরক। ভারত থেকে আসা মাদকের চালান বাস, ট্রাক, ট্রেন, প্রাইভেট ও মাইক্রোযোগে যাচ্ছে ঢাকা, খুলনাসহ বিভিন্ন শহরে। পুলিশ ও বিজিবি কর্মকর্তারা পাচার ও চোরাচালান আগের চেয়ে কমে যাওয়ার কথা বললেও মাদক, সোনা ও অস্ত্র পাচার বেড়ে গেছে বলে সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা জানিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সুত্র মতে, শাহজালাল ও চট্রগ্রাম বিমানবন্দরে বড় আকারের যে সোনার চালানগুলো আটক হচ্ছে, এর অধিকাংশই অন্য দেশে পাচারের জন্য আনা হয়। এসব চালানের সঙ্গে একাধিক চোরাকারবারি চক্র সরাসরি জড়িত বলে সোনা চোরাচালান মামলার তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। কিন্তু দেশকে সোনা পাচারের করিডর বানিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে আরেকটি সংঘবদ্ধ চক্র চোরাচালানের একটি অংশ হাতিয়ে দেশের বাজার রমরমা রাখছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এ চক্রের সদস্যরা রাষ্ট্রে উচ্চপর্যায়ের ও প্রভাব-প্রতিপত্তিতে ক্ষমতায় রীতিমতো রাঘব-বোয়ালে পরিণত হয়েছেন। জড়িত রয়েছে কাস্টমস এবং শুল্ক ও গোয়েন্দা বিভাগের একটি চক্র।
এ দিকে ঈদকে সামনে রেখে রাজধানীতে ফের বেপরোয়া হয়ে উঠেছে হুন্ডি সিন্ডিকেট। মূলত সোনা ব্যবসার অন্তরালে দেদার চলছে হুন্ডি ব্যবসা। সোনা চোরাচালানের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে হুন্ডির বাণিজ্য। প্রতি বছর হুন্ডির মাধ্যমে কী পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হচ্ছে, তার সঠিক তথ্য নেই সরকারের কাছেও। কারা কীভাবে হুন্ডি করছে সে তথ্যও জানে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যমতে, দেশ থেকে প্রতি বছর প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাচার হচ্ছে। দিন দিন অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে হুন্ডি ব্যবসা। বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে খোদ বাংলাদেশ ব্যাংক।
রাজধানীর পল্টন-তাঁতীবাজার এলাকায় আছে হুন্ডির একটি প্রভাবশালী চক্র। পল্টনের বায়তুল মোকাররম মার্কেটের দ্বিতীয় তলার আলোচিত সোনা ব্যবসায়ী জনৈক পোদ্দার নিয়ন্ত্রণ করছেন হুন্ডি ব্যবসায়ীদের বড় একটি সিন্ডিকেট। তাদের একটি অংশ সরাসরি সোনা চোরাচালানের সঙ্গেও জড়িত। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায়ও রাহাত মুন্সীর নয়া হুন্ডি সিন্ডিকেটের বাণিজ্য বেশ রমরমা হয়ে উঠেছে। সৌদি আরবকেন্দ্রিক এ হুন্ডি সিন্ডিকেট সোনা চোরাচালানেরও অন্যতম নিয়ামক হয়ে উঠেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।