পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) উপজেলা সংবাদদাতা : পাহাড় ধসে মানুষের মৃত্যুর মিছিল ঠেকাতে পাহাড়ের পাদদেশে যারা বসবাস করছে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
বুধবার সকালে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় পাহাড় ধসে নিহতদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ত্রাণ ও নগদ টাকা বিতরণের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, রাঙামাটি, রাঙ্গুনিয়াসহ সব জায়গায় পাহাড় ধসে নিহত ও আহতদের পরিবারকে সরকারের পক্ষ থেকে সন্তোষজনক সহযোগিতা অব্যাহত রাখা হবে। ত্রাণ নিয়ে কেউ ছিনিমিনি করলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।
তিনি আরো বলেন, পাহাড় ধসে নিখোঁজদের উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকবে। মন্ত্রী বলেন, সরকার প্রথম থেকেই পাহাড় ধসের ব্যাপারে সজাগ ছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামে হঠাৎ করে পাহাড় ধস হয়েছে। অতীতের মতো ক্ষতিগ্রস্তদের পাশেই থাকবে সরকার।
টানা দুইদিনের ভারি বর্ষণে চট্টগ্রাম বিভাগের তিন জেলায় পাহাড় ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৩৫ জনে দাঁড়িয়েছে।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী রাঙামাটিতে ৯৮ জন, চট্টগ্রামে ৩১ এবং বান্দরবানে ৬ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ছাড়া টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে চট্টগ্রামের সঙ্গে দুই পার্বত্য জেলা রাঙামাটি ও বান্দরবানের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।