পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ছাত্রদলের কোনো নেতাকে বিসিএস দিয়ে ডাক্তার হতে দলের সুপারিশ লাগেনি। তারা নিজেদের যোগ্যতা বলে স্ব-স্ব স্থানে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। ছাত্রদলের সাবেক প্রত্যেক নেতাই জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধারণ করে রেখেছে। স¤প্রতি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছাত্রলীগ নেতাদের চাকরি দেয়া প্রসঙ্গে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার প্রেক্ষিতে এই প্রতিক্রিয়া দিলেন রিজভী। গতকাল (মঙ্গলবার) ধানমÐি রাইফেল স্কয়ারে ইমানুয়েলস কনভেনশন সেন্টারে এক ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব বলেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ প্রাক্তন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমিতি, ঢাকা এই ইফতার মাহফিলটির আয়োজন করে।
সংগঠনের আহŸায়ক ডা. মোস্তাক রহিম স্বপনের সভাপতিত্বে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. সিরাজুল ইসলাম, ডা. আব্দুল কুদ্দুস, ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, সাবেক এমপি নাদিম মোস্তফা, নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট নাসিম হোসেন, সৈয়দ আশিফা আশরাফি পাপিয়া, সাবেক ছাত্রদল নেতা ডা. আমজাত আলম লিটন, এম এ কামাল, ড্যাবের যুগ্ম মহাসচিব আমিরুজ্জামান খান লাবলু প্রমুখ। ছাত্রদলের রাজনীতির কথা স্মরণ করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, আমরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা ছিলাম কিন্তু রাজশাহী মেডিকেল কলেজকেও নিজেদের ক্যাম্পাস মনে করতাম। তাদের সাথে এক হয়ে ছাত্রদলের রাজনীতি করতাম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ এবং কলেজ যেন এক গাছে তিনটি ফুল।
অতীতের ঘটনাগুলোর স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, প্রতিটি ছাত্রদল নেতার তখনই জাতীয়তবাদী ভাব ছিল। তারা যে সাবেক হয়েছে এবং জীবনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তার পরেই তাদের মধ্যে জাতীয়তাবাদী ভাব রয়েই গেছে। সামনেও এই ভাব নিয়েই দলের এবং দেশের জন্য কাজ করবে।###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।