পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অনলাইন ডেস্ক : গ্রীষ্মের শেষ মাস জ্যৈষ্ঠ শেষ হতে দুদিন বাকি থাকতেই বর্ষা তথা আষাঢ়ের পুরো আবহ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এর প্রভাবে সারা দেশে আজ সোমবার ১২ জুন সারাদিন কখনও ভারী, কখনো বা হালকা বর্ষণ হয়েছে।
রোববার রাত থেকে কোথাও টানা কোথাও থেমে থেমে চলছে বৃষ্টি। টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের অনেক নিচু এলাকা। আবহাওয়া অধিদপ্তর সোম ও মঙ্গলবার বৃষ্টির আভাস দিয়ে বলেছে, বুধবার নাগাদ এই পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে সাগরে নিম্নচাপের কারণে এমনটি হচ্ছে। সোমবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে ১৫১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস। সোমবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত স্বচ্ছ ৯৪ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করেছে চট্টগ্রামে। এসময় ঢাকায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৬৮ মিলিমিটার।
পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায়ও বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টিপাতও থাকবে বলে জানিয়েছে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস।
এদিকে টানা বর্ষণে রাজধানীর অধিকাংশ সড়কেই পানি জমে গেছে। গলিগুলোর পাশাপাশি প্রধান প্রধান সড়কগুলো কোথাও কোথাও পানির নিচে চলে গেছে। ফলে সকাল থেকেই সড়কগুলোতে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে যেসব সড়কে উন্নয়ন কাজ চলছে, খোঁড়াখুঁড়ির কারণে সেগুলোতে দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। নোংরা পানি ঢুকে পড়েছে বাসা-বাড়িতেও। খানাখন্দে পড়ে অনেকেই আহত হয়েছে।
রাজধানীর মিরপুর, মালিবাগ, মগবাজার, মৌচাক, রামপুরা, গুলশান উত্তরাসহ পুরান ঢাকার বেশিভাগ এলাকাতেই পানি জমে নাকাল জনজীবন।
আবহাওয়ার সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিম্নচাপটি সোমবার বেলা ১২টায় স্থল নিম্নচাপে পরিনত হয়ে কুমিল্লা ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছিল।
এর প্রভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে এমন শঙ্কায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সঙ্কেত দেখাতে বলা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।