Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইউএস-বাংলা’য় ব্যাংকক ভ্রমণ করলেই হোটেল ফ্রি

| প্রকাশের সময় : ২৯ মে, ২০১৭, ১২:০০ এএম

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স পর্যটকদের জন্য ঘোষনা করেছে আকর্ষণীয় ব্যাংকক প্যাকেজ। ইউএস-বাংলা’য় ব্যাংকক ভ্রমণ করলেই পাচ্ছেন সৌজন্যমূলক প্রাতঃরাশসহ এক রাত হোটেলে থাকার ব্যবস্থা। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের “ওয়ান নাইট ফ্রি ব্যাংকক” প্যাকেজ কমপক্ষে দু’জনের জন্য প্রযোজ্য। ভ্রমণকালীন ৩০ মে থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত সীমাবদ্ধÍ। যারা ইউএস-বাংলা’য় ঢাকা থেকে ব্যাংকক ভ্রমনের শেষ তারিখ ২০ জুন এবং ব্যাংকক থেকে ঢাকায় ভ্রমনের তারিখ ২৩ জুন হতে হবে, প্যাকেজটি তাদের জন্য প্রযোজ্য। প্যাকেজটি ইউএস-বাংলা’র যেকোনো সেলস অফিস অথবা যেকোনো ট্রাভেল এজেন্সী থেকে সংগ্রহ করা যাবে। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে যারা ব্যাংকক ভ্রমণ করার পরিকল্পনা করছেন তাদেরকে অবশ্যই ইউএস-বাংলা হলিডেজ থেকে হোটেল ভাউচার সংগ্রহ করতে হবে। এখানে উল্লেখ্য যে, প্রতি সোম, বুধ, শুক্র ও শনিবার ঢাকা থেকে ব্যাংকক সকাল ৯.৪০মিনিটে এবং ব্যাংকক থেকে স্খানীয় সময় দুপুর ২.১০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। বিস্তারিত জানতে ১৩৬০৫ অথবা ০৯৬৬৬৭১৩৬০৫ অথবা ০১৭৭৭৭৭৭৮৮১-৩ নম্বরে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা যাচ্ছে।- প্রেস রিলিজ ৩০ শিশু-কিশোরকে নতুন করে স্বপ্ন দেখালো বিমান
গত শনিবার ঢাকা থেকে সিলেটগামী বিজি ১৬০৫ ফ্লাইটে ১১৫ জন যাত্রীর মধ্যে ৩০ জন শিশু কিশোর ভ্রমণ করেছে। সুবিধাবঞ্চিতরা সমাজসেবা অধিদফতেরর সরকারি শিশু পরিবারের (নিবাস) সদস্য। ওই ফ্লাইটে তারাই ছিল বিশেষ কেউ। এ শিশু-কিশোররা যখন উড়োজাহাজে, তখন ককপিট থেকে ক্যাপ্টেন নওশাদ আতাউল কাইউম স্বাগত জানান তাদের।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারল্ইান্সের আয়োজনে মিরপুর ও তেজগাঁও শিশু পরিবারের সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের উড়োজাহাজে ভ্রমণ ও ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়।
এ আয়োজন প্রসঙ্গে বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) শাকিল মেরাজ বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সুবিধা বঞ্চিত শিশু-কিশোরদের জন্য ব্যতিক্রম এই আয়োজন করেছে। বিমানের রয়েছে মজবুত ও স্থায়ী সামাজিক দায়বদ্ধতা বোধ। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি বিমান সামাজিক উন্নয়নে অংশীদারিত্ব রেখেছে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই।
সিেেলট যাওয়ার পথে বোয়িং ৭৩৭ উড়োজাহাজ ময়ুরপঙ্খী’র জানালা দিয়ে মেঘের দিকে তাকিয়ে অবাক বিস্ময়ে চেয়ে দেখে শিশু-কিশোররা।
মিরপুর সরকারী শিশু পরিবারের মো. সোহেল রানা জানায়, আমি কোনদিন ভাবতে পারিনি, বিমানে চড়বো। এই ভ্রমণ আমার কাছে স্বপ্নের মতো হয়েছে। তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র মেহেদী হাসান জানায়, উপরেও মেঘ, নিচেও মেঘ আর আমি এর মধ্যে উড়োজাহাজে রয়েছি। স্বপ্নের কথা জানিয়ে মেহেদী হাসান আরও জানায়, আমি পাইলট হবো। ৯ম শ্রেণির ছাত্রী তাহমিনা রচনা জানায়, আজকের দিনটি আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ দিন। বিমানকে এ আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ। সিলেট ওসামানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর পাইলট নওশাদ আতাউল কাইউম ককপিট থেকে এসে শিশুদের সঙ্গে কথা বলেন ও ছবি তুলেন।
সিলেটে শিশু-কিশোররা পর্যটন মোটেল, লাক্কাতুরা চা বাগান ও হজরত শাহজালাল (র.) মাজার পরির্দশন করেন। সিলেটে ভ্রমণ শেষে দুপুরে বিজি ০০২ ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরেন। - প্রেস বিজ্ঞপ্তি



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ