পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ১৯৯০ সালে দায়ের করা এক মামলায় পেশাজীবী সাংবাদিক নেতা নুরুদ্দীন আহমেদকে দ্রত বিচার ট্রাইব্যুনালের সাজার রায় নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তার আইনজীবীসহ পেশাজীবী সাংবাদিকরা। একই সঙ্গে অবিলম্বে তার মুক্তির দাবি জানিয়েছে তারা।
গতকাল শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে নুরুদ্দীন আহমেদের আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, নুরুদ্দীন আহমেদ একজন পেশাজীবী সাংবাদিক, তিনি ফ্রিডম পার্টির কোনো সদস্য ছিলেন না। তাকে এই মামলায় অন্যায়ভাবে জড়ানো হয়েছে। মামলায় যেসব সাক্ষী ছিলো, তারা কেউ নুরুদ্দীন আহম্মেদের নাম বলেনি, কেউ সাক্ষ্য প্রমাণও দেয়নি। আমরা আইনজীবী হিসেবে এই রায়ে সংক্ষুব্ধ হয়েছি, ক্ষুব্ধ হয়েছি। আমরা এখনো পূর্ণাঙ্গ রায় হাতে পাইনি। রায় পেলে এর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল করবো।
ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শওকত মাহমুদ বলেন, আমরা সাংবাদিক সামাজের সকলে এখানে উপস্থিত হয়েছি এজন্য যে নুরুদ্দীন আহমেদের মতো জনপ্রিয়, সদালাপী মানুষটিকে যেভাবে কারাদন্ড দেয়া হয়েছে, এই রায়ে আমরা সংক্ষুব্ধ হয়েছি। আমরা মনে করি নুরুদ্দীন আহমেদ ন্যায় বিচার পাননি।
সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, প্রধান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, বর্তমান যুগ্ম সম্পাদক ইলিয়াস খান, ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কেএম মহসিন প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। এসময় সাংবাদিক খায়রুল আনোয়ার মুকুল, আব্দুস শহীদ, কাদের গণি চৌধুরী, জহিরুল আলম, রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মোরসালীন নোমানী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।