পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : দেশের সাত জেলায় এগারোটি গুচ্ছগ্রাম উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বর্তমান সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে দেশে আর একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। সকলের জন্য মাথা গোঁজার ঠাই নিশ্চিত করা হবে। অন্তত একটি করে টিনের ঘর হলেও আমরা করে দেব। সরকার দেশের সকল মানুষের জন্য নিরাপদ বাসস্থান নিশ্চিত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী দেশব্যাপী এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।
গুচ্ছগ্রামগুলো হচ্ছে, লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলাধীন সানিয়াজং, লালমনিরহাট সদর উপজেলাধীন হীরামানিক ১ ও ২, পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলার বিলুপ্ত ছিটমহল কোট ভাজনী বালাদূতি, ঠাকুরগাঁও’র পীরগঞ্জ উপজেলার বাইরাচুনা সিরাইল, দিনাজপুরের কাহারোল উপজেলার অন্তর্গত বাগপুর ২, দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার রিফিউজি পাড়-১, রংপুরের পীরগাছা উপজেলাধীন জুয়ান-১, রংপুরের গঙ্গাছড়া উপজেলাধীন আর্জি জয়দেব, গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলাধীন সালাইপুর এবং ফরিদপুর সদর উপজেলাধীন কবিরপুর।
সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতায় বাস্তবায়নাধীন গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প ২য় পর্যায় প্রকল্পটি ১ অক্টোবর ২০১৫ সালে শুরু হয়েছে এবং প্রকল্পের ব্যাপ্তি ২০২০ সাল পর্যন্ত। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৪১ কোটি ৮১ লাখ ৩০ হাজার টাকা। প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী ২ হাজার ৫শ’ গুচ্ছগ্রাম নির্মাণ করে ৫০ হাজার ভূমিহীন, গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসিত করা হবে। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের জুনে। ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রেজাউল করিম হীরা এ সময় গণভবনে উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।