পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সারাদেশে কয়েকদিন ধরে প্রচন্ড বৃষ্টি হয়েছে, সাথে ঠান্ডাও ছিল। কিন্তু গতকাল বিকালে হঠাৎ তীব্র গরম পড়তে থাকে। যা সকালের আবহাওয়ার সাথে বৈসাদৃশ্য। আবহাওয়া অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, সকালে তাপমাত্রা ছিল ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিকেলে সেই তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রার বিরাট তারতম্যের কারণে ঘরের মেঝে ঘামছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলেও তারা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, হঠাৎ করেই গতকাল দুপুর থেকে মেঝে ঘেমে উঠে রাজধানীর বিভিন্ন বাসাবাড়ির। বিশেষ করে টাইলসকৃত বাসার মেঝে বেশি ঘামতে দেখা য়ায়। এতে রাজধানীতে এক ধরনের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ঘুম থেকে উঠে কেউ যদি মেঝেতে হাঁটতে শুরু করেন তাহলে মনে হবে কিছুক্ষণ আগে কেউ যেন মেঝে মুছে দিয়ে গেছে। কিংবা মেঝেতে পানি পড়েছে। মেঝে ঘামার বিষয়টি প্রথমে স্বাভাবিকভাবে নিলেও সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নগরবাসীর কাছে তা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
মিরপুরের বাসিন্দা রেজাউল ইসলাম বলেন, ঘুম থেকে উঠে দেখি মেঝে কেমন যেন ভেজা ভেজা। ভাবলাম গøাস থেকে পানি পড়ে এরকম হলো কি না? মেঝে মোছার কিছুক্ষণ পর আবারও ঘামতে শুরু করে।
আবহাওয়া অধিদফতরে দায়িত্বরত আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, হঠাৎ করে তাপমাত্রার তারতম্য দেখা দিচ্ছে। ফলে ঘরের ভেতর ও বাইরের তাপমাত্রায় পার্থক দেখা দেয়। এ কারণেই মেঝে ঘামছে। তিনি আরো বলেন, যখন ঘরের ভেতর ও বাইরের তাপমাত্রা সমান হবে তখন মেঝে ঘামা বন্ধ হবে।
এ বিষয়ে আবহাওয়া অধিদ্রফতরের সাবেক পরিচালক শাহ আলম বলেন, সাগরে লঘুচাপের কারণে এমনটা হচ্ছে। এমনটা সাধারণত হয় না। এটি ব্যতিক্রম ঘটনা। তবে আতঙ্কের কিছু নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।