Inqilab Logo

শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪, ১৫ আষাঢ় ১৪৩১, ২২ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সায়মা ওয়াজেদ উপস্থাপক

| প্রকাশের সময় : ২০ এপ্রিল, ২০১৭, ১২:০০ এএম

বিশেষ সংবাদদাতা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানের সভাপতি আর তার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন উপস্থাপক। নেতৃত্ব প্রদানের ক্ষেত্রে এটি ছিল এক বিরল দৃষ্টান্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন তারই কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন। ভূটানের থিম্পুতে অনুষ্ঠিত অটিজম ও নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার (এনডিডি) সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এই বিরল ঘটনাটি ঘটে।
ভূটানের রাজধানী থিম্পুতে রাজকীয় ব্যাংকুয়েট হলে তিন দিনব্যাপী এই সম্মেলন গতকাল বুধবার শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে গেস্ট অব অনার হিসেবে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা এবং অটিজম ও নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার বিষয়ক বাংলাদেশ জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের ডবিøউএইচও’র (হু) চ্যাম্পিয়ন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। হু’র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিষয়ক আঞ্চলিক অফিসের আঞ্চলিক পরিচালক ড. পুনম খেত্রপাল সিং আলোচনা অনুষ্ঠানে কো-চেয়ার ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভি অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন।
সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী দাসাও শেরিং তোবগায়ে ব্যস্ততা থাকা সত্তে¡ও সম্মেলনে যোগ দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সারা বিশ্বে অটিজম সম্পর্কে সচেতনতা সৃিষ্টতে বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করেন। ভূটানের প্রধানমন্ত্রী অটিজম সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিতে সায়মা ওয়াজেদ হোসেনের ভূমিকারও প্রশংসা করেন এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে অটিজম বিষয়ে হু’র চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানান।



 

Show all comments
  • Mohammed Shah Alam Khan ২০ এপ্রিল, ২০১৭, ৫:০৭ এএম says : 0
    প্রকৃতই এটা একটা বিরল দৃষ্টান্ত, অন্য দেশে গিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানের সভাপতি আর সেই অনুষ্ঠানে তারই একমাত্র কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন উপস্থাপক। আমি এই ধরনের দৃষ্টান্ত এর পূর্বে কোথায়ও পড়েছি কিনা মনে আসছেনা এমনই কি কাওর কাছে শুনিছি বলেও মনে পড়ছে না। তাই আমি মুক্তিযুদ্ধ করে আমাদের উপার্জিত লাল সবুজের সালাম জানাই মা ও মেয়েকে। তারা দু’জনই দেশ ও জাতিকে দিয়েছে আন্তরজাতিক ভাবে সম্মান। জননেত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফরে যে বিরল সম্মান পেয়েছেন এটা তারই ধারাবাহিকতা বলে আমি মনে করি। আর এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এটাই প্রতিয়মান হয় যে, শেখ হাসিনা দক্ষিন এশিয়ার একজন স্বীকৃত প্রতিষ্ঠিত নেত্রী। বাংলাদেশের জনগণের জন্য এই সম্মান এনে দেয়ার জন্য আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা। আল্লাহ্‌ শেখ হাসিনাকে দীর্ঘায়ু ও সুসাস্থ দান করুন। আমীন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ