Inqilab Logo

বুধবার ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১, ১১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আন্তর্জাতিক সম্মেলন উদ্বোধনকালে সকল দেশের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

প্রতিবন্ধীদের সমাজের মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করুন

| প্রকাশের সময় : ২০ এপ্রিল, ২০১৭, ১২:০০ এএম

বিশেষ সংবাদদাতা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিবন্ধী এবং অটিজম আক্রান্ত লোকজনকে সমাজের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে মর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপনের সুযোগ করে দেয়ার জন্য কার্যকর নীতি এবং কর্মসূচি গ্রহণে বিশ্বের সকল দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসুন, আমরা এদের বহুমুখি প্রতিভাকে স্বীকৃতি প্রদানে সংকল্পবদ্ধ হই, যাদের এই অসামঞ্জস্যতার কোন চিকিৎসা নেই তাদের মর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপনের সুযোগ করে দিই। যাতে করে তারা সমাজের মূলধারায় সম্পৃক্ত হতে পারে।
ভুটান সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বুধবার সকালে অটিজম এবং নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার বিষয়ক ৩ দিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে বিশেষ অতিথির ভাষণে একথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ অতিথি হিসেবে এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং ভুটানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে এবং সূচনা ফাউন্ডেশন, অ্যাবিলিটি ভুটান সোসাইটি (এবিএস) এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক কার্যালয়ের কারিগরি সহযোগিতায় রয়্যাল ব্যাংকুয়েট হলে ‘ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন অটিজম অ্যান্ড নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার’ শীর্ষক তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু হয়েছে।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী তেসারিং তোবগে সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে বক্তৃতা করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিষয়ক আঞ্চলিক পরিচালক ডা. পুনম ক্ষেত্রপাল সিং সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে সম্মেলনে বক্তৃতা করেন। ভুটানের স্বাস্থ্য মন্ত্রী লিয়নপো তানদিন ওয়াংচুক সম্মেলনে স্বাগত বক্তৃতা করেন।
ভুটানের রাণী জেটসান পেমা এবং সূচনা ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশের অটিজম এবং নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার সম্পর্কিত জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। ভুটানের ঐতিহ্যবাহী মার্চাঙ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কনফারেন্সের উদ্বোধনী পর্ব শুরু হয়।
প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে বলেন, ঝুঁকির মুখে থাকা নাগরিকদের সুরক্ষা প্রদান করা সকল দেশের জন্যই প্রয়োজনীয় এবং সরকারগুলোর উচিত এজন্য নীতি এবং কর্মসূচি প্রণয়ন করা। যাতে করে কোন নাগরিকই যেন অবহেলার স্বীকার না হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, (অটিজম আক্রান্তরা) দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখার সুযোগের দাবিদার। তিনি বলেন, ‘এটা আমাদেরই কর্তব্য তাদের জন্য জীবনের প্রতিটি স্তরে শিক্ষা থেকে শুরু করে কর্মসংস্থান পর্যন্ত প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত সামাজিক এবং মেডিকেল সাহায্য প্রদান করা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান বিশ্বে অটিজম এবং অন্যান্য নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার বিষয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণার নিয়মতান্ত্রিক কাঠামো ছাড়া সার্ভিস ডেলিভারি মডেল কখনও কার্যকর হতে পারে না। অর্থনৈতিকভাবে পর্যাপ্ত এবং অদূর ভবিষ্যতের জন্য ও টেকসই-মজবুত হতে পারে না। তিনি আরো বলেন, এক্ষেত্রে ডাটার স্বল্পতা, সাংস্কৃতিকভাবে সচেতন, প্রমাণভিত্তিক ইন্টারভেনশন কর্মসূচি এবং বিদ্যমান থাকা কর্মসূচি এবং সেবার বিষয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণ উল্লেখযোগ্য। এজন্য কখনো কখনো মানসম্পন্ন কর্মসূচিও বড় বড় শহর কেন্দ্রিক জনগোষ্ঠীর বাইরে পৌঁছতে পারে না কিংবা তাদের আয়ত্তের মধ্যে থাকে না, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৩ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে গৃহীত সমন্বিত মানসিক স্বাস্থ্য অ্যাকশন প্ল্যান ২০১৩-২০২০’তে পরিষ্কার বলে দেয়া হয়েছে যে, এই বিষয়ে জররি ভিত্তিতে মানসিক এবং মনস্তাত্তি¡ক অসাঞ্জস্য দূর করতে হলে ‘গ্যাপ’ চিকিৎসা পদ্ধতিকে আরো জোরালো করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন উদ্বোধন করে আমি সত্যিই সম্মানিত বোধ করছি। পাশাপাশি অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডারস (এএসডি) ও নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডারস (এনডিডিএস)-এর নিরাময়ে অনেক প্রখ্যাত চিকিৎসাবিদ, গবেষক ও নীতি-নির্ধারকগণের আজকের উপস্থিতি দেখে আমি আরো অনুপ্রাণিত হয়েছি।
তিনি বলেন, এ ধরনের ব্যাধিপ্রাপ্তরা যেখানেই থাকুক না কেন, তারা সবার ভালোবাসা ও সম্মানের মাঝে বাস করার অধিকার রাখে। ১৯৪৪ সালে এটি বিকাশগত ব্যাধি (ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডারস) হিসেবে স্বীকৃতি পেলেও আজো এএসডি বিশ্বব্যাপী একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে রয়ে গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহামারী সংক্রান্ত তথ্যে দেখা যায়, ১৬০ জনের মধ্যে ১ জন এএসডিতে আক্রান্ত।
শেখ হাসিনা বলেন, বিগত ৫০ বছরের সমীক্ষার ভিত্তিতে এএসডিকে দ্রæত ছড়িয়ে পড়া গুরুতর প্রতিবন্ধিতা হিসেবে অভিহিত করা যায়, যা আমাদেরকে এএসডি সম্পর্কিত মূল বিষয়ে দৃষ্টি দিতে তাড়া দেয়। প্রথমত: এএসডি ও এনডিডিএস আক্রান্ত শিশুদের শনাক্ত করে তাদের জন্য যথাযথ শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থায় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টির পাশাপাশি তাদের উপযোগী বিশেষায়িত শিক্ষা পদ্ধতি চালুর জন্য সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দ্বিতীয়ত: টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) মূলমন্ত্র হচ্ছেÑ কেউ পিছনে থাকবে না- প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা এর ৩, ৪, ৮, ১১ ও ১৭ লক্ষ্যমাত্রার অন্তর্ভুক্ত। আমরা সবাই শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বিকাশ ও সবার কল্যাণে অঙ্গীকারবদ্ধ। এই প্রেক্ষাপটেই জাতিসংঘের সদস্যরা সমস্যাটিকে টেকসই উন্নয়নের একটি প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, তৃতীয়ত: এএসডি ও এনডিডি জাতীয় অর্থনীতির ওপরও প্রভাব ফেলে। কারণ এএসডি আক্রান্তদের ৮০ শতাংশই কর্মহীন অবস্থায় থাকে। এসডিজি’র ৮.৫ লক্ষ্যমাত্রার আলোকে তাদের জন্য উপযোগী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।
তিনি বলেন, এএসডি আক্রান্ত ব্যক্তি ও পরিবার বিশ্বব্যাপী অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিন্দা, বৈষম্য ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হয়। স¤প্রতি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক দু’জন বিশেষজ্ঞ এই বৈষম্যের অবসান ঘটানোর আহŸান জানিয়ে বলেছেন, এএসডি আক্রান্তদের মানব বৈচিত্র্যের রূপ হিসেবে গ্রহণ, লালন ও সম্মান করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিবন্ধিতা ও অটিজমকে জাতীয় উন্নয়ন কর্মসূচির মূলধারায় সম্পৃক্ত করা হচ্ছে তার সরকারের জাতীয় উন্নয়ন কর্মসূচির অন্যতম অগ্রাধিকার। আমরা এই ইস্যুকে ২০১৬-২০২১’র ৭ম জাতীয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করেছি। এই প্রথমবারের মতো জাতীয় ভিত্তির আদমশুমারীতে প্রতিবন্ধিতা ও অটিজমের তথ্যযুক্ত হয়েছে। অটিজম সমস্যা সমাধানে অনেক আইনগত, সামাজিক চিকিৎসা বিষয়ক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, সায়মা ওয়াজেদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ৮-সদস্যের অটিজম অ্যান্ড নিউরো ডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডারস অ্যাডভাইজরি কমিটি অগ্রাধিকার নির্ধারণ, কর্মসূচি প্রণয়ন, বাস্তবায়ন কৌশল উদ্ভাবন, প্রয়োজনীয় সম্পদ চিহ্নিতকরণ এবং এসব সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের নির্দেশিকা প্রদানে ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটিকে সহায়তা করছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০১১ সালের ২৫ জুলাই বাংলাদেশে অটিজম বিষয় বৃহত্তম আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, শারীরিক প্রতিবন্ধিতা বিষয় এককভাবে এটিই এ যাবতকালের বৃহত্তম সম্মেলন। এই সম্মেলনে অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডারস বিষয় ঢাকা ঘোষণা গৃহীত হয়। এই সম্মেলনের মাধ্যমেই গেøাবাল অটিজম পাবলিক হেলথ ইনিশিয়েটিভ (জিএপিএইচ) আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার সনদে অনুমোদন দিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, এটি লক্ষ্যণীয় যে, সরকারের উদ্যোগ এবং এএসডি ক্ষেত্রে নেতৃত্ব প্রদানের ভূমিকা পালন সায়মা ওয়াজেদ হোসেনের নিরলস প্রচেষ্টা ছাড়া সম্ভব হতো না। সায়মা শুধুমাত্র সচেতনতা সৃষ্টি করেননি এবং তার প্রচেষ্টা অনেকের জীবনের পরিবর্তনের অভিজ্ঞতায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
তিনি বলেন, এএসডি কোন অভিশাপ নয় এটি একটি ব্যাধি- বাংলাদেশে এই ধারণা তৈরিতে সায়মা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। অনেকেই এএসডিকে অভিশাপ মনে করতো। এই ক্ষেত্রে তার কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ডবিøউএইচও মানসিক স্বাস্থ্য বিষয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২৫ সদস্যের বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা প্যানেলের সদস্য হিসেবে তাকে নিয়োগ দিয়েছে।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জানান। তিনি অটিজম সচেতনতা মাসে এই সম্মেলন অনুষ্ঠানকে ‘ওয়ান্ডারফুল কোইনসিডেন্স’ হিসেবে বর্ণনা করেন। অনেক ব্যস্ততা সত্তে¡ও এই সম্মেলনে অংশ নেয়ার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান এবং তার নেতৃত্বে বিশ্বব্যাপী অটিজম সচেতনতা সৃষ্টিতে বাংলাদেশের নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালনের বিষয়ে সমর্থন ব্যক্ত করেন।
তেসারিং তোবগে অটিজম বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য সায়মা ওয়াজেদ হোসেনের প্রশংসা করেন এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে ডবিøউএইচও চ্যাম্পিয়ন ফর অটিজম’ হিসেবে মনোনীত হওয়ায় সায়মা ওয়াজেদ হোসেনকে অভিনন্দন জানান।
ভুটানে বাংলাদেশ চ্যান্সেরির ভিত্তিপ্রস্তর ফলক উন্মোচন :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বুধবার হেজোতে বাংলাদেশ অ্যাম্বেসীর চ্যান্সেরি ভবনের ভিত্তিপ্রস্তরের ফলক উন্মোচন করেছেন। ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক এবং ভুটানের প্রধানমন্ত্রী দাসো তেসারিং তোবগে’র উপস্থিতিতে একটি বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এই নামফলক উন্মোচন করেন।
এরআগে, হেজোতে বাংলাদেশের অ্যাম্বেসি প্রতিষ্ঠার জন্য জায়গা বরাদ্দে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী এবং ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিয়নপো দামচো দর্জি নিজ নিজ দেশের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন।
ভুটানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জিষ্ণু রায় চৌধুরী এবং ভুটানের ল্যান্ড কমিশন সচিব পেমা চেওয়াং অ্যাম্বাসির জন্য জায়গা বরাদ্দের চুক্তিনামায় স্বাক্ষর করেন। পরে, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়।
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভুটানের প্রধানমন্ত্রী দাসো তেসারিং তোবগে একটি সুসজ্জিত মঞ্চে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন প্রত্যক্ষ করেন। পরে তারা মঞ্চ থেকেই বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দকৃত জমিটিও দেখেন।



 

Show all comments
  • Emdadul Haque ২০ এপ্রিল, ২০১৭, ২:৩০ এএম says : 0
    sokoler uchit PM er ai awbane sara dea
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ