পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপি চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে ভুলিয়ে দেয়ার জন্য নানা ফন্দি-ফিকির চলছে।
দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে গতকাল গণমাধ্যমে দেয়া বাণীতে তিনি বলেন, বাংলা সন-তারিখ আমাদের প্রাত্যহিক জীবন, দৈনন্দিন অর্থনৈতিক কর্মকাÐে অপরিহার্য অনুষঙ্গ। তাই এটি জাতীয় সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশও। সুদীর্ঘকাল ধরে গড়ে ওঠা ভাষা ও কৃষ্টির জমাট মোজাইককে ভেঙে ফেলার জন্য বিদেশি আধিপত্যবাদী প্রভুরা সাংস্কৃতিক আধিপত্য বিস্তারের জন্য মহাপরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে চলেছে। স্বজাতির ইতিহাস-ঐতিহ্যকে ভুলিয়ে দেয়ার জন্য চলছে নানা ফন্দি-ফিকির।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, দেশের এই চরম সঙ্কটকালে আমাদের ভাষা, সংস্কৃতির স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার জন্য সব আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মানুষে মানুষে শুভেচ্ছাবোধ ও সহমর্মিতা গণতন্ত্রের সারবত্তা, নানা মত ও পথের বৈচিত্র্যে ভরা বহুমাত্রিকতা আমাদের সমাজ-সংস্কৃতির অন্তরুহু। সেই গণতন্ত্রকে রাষ্ট্র ও সমাজ থেকে বিদায় করে দেয়া হয়েছে, একমাত্রিক রাষ্ট্রের ভিত্তি হিসেবে দাঁড় করানোর জন্য।
দেশ-বিদেশের সব বাংলাদেশিকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, আবহমানকাল ধরে নতুন আঙ্গিক, রূপ, বর্ণ ও বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে বারবার ঘুরে আসে পয়লা বৈশাখ। অনন্তকাল ধরে গড়ে ওঠা আমাদের ভাষা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অহঙ্কার মিশে থাকে নতুন বছরের আগমনে। আমাদের হৃদয়ে উদ্ভাসিত হয় দেশমাতৃকার অতীত গৌরব ও ঐশ্বর্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।