পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় পিলখানা হত্যা মামলায় মৃত্যুদÐাদেশপ্রাপ্ত আসামির ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিলের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে যেকোনো দিন রায় ঘোষণা করবেন হাইকোর্ট। গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিশেষ বেঞ্চ শুনানি শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষামান রাখেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জাহিদ সরোয়ার কাজল। আসামিদের পক্ষে ছিলেন এম আমিনুল ইসলাম, এস এম শাহাজাহান।
এ বিষয়ে আমিনুল ইসলাম বলেন, এই বেঞ্চে ৩৭০ কার্যদিবস আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের ওপর শুনানি হয়। আমি প্রায় চারশ আসামির পক্ষে শুনানি করি। নি¤œ আদালতের রায়ে অনেক ভুল ছিল। অনেক আসামিকে গণহারে রায় দেওয়া হয়। উচ্চ আদালতে শুনানিকালে আমরা এসব বিষয় তুলে ধরেছি। অনেক আসামি ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। আদালতে আমরা ভালোভাবে তুলে ধরেছি। আশা করি, আমরা ন্যায়বিচার পাব। এর আগে ২০১৫ সালে পিলখানা হত্যাকাÐ মামলায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদÐাদেশপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানির জন্য বৃহত্তর বেঞ্চ গঠন করা হয়।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রæয়ারি তৎকালীন বিডিআরের সদর দপ্তরে পিলখানা ট্র্যাজেডিতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন প্রাণ হারান। ওই বছরের ২৮ ফেব্রæয়ারি লালবাগ থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। পরে মামলা দুটি নিউমার্কেট থানায় স্থানান্তরিত হয়। বিচার হয় ঢাক কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন আলিয়া মাদরাসা মাঠসংলগ্ন অস্থায়ী এজলাসে। বিচার শেষে ঢাকা মহানগর তৃতীয় বিশেষ আদালতের বিচারক ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর রায় ঘোষণা করেন। রায়ে বিডিআরের প্রাক্তন ডিএডি তৌহিদসহ ১৫২ জনকে মৃত্যুদÐ দেয়া হয়। অভিযোগ প্রাণিত না হওয়ায় ২৭৭ জনকে খালাস দেয়া হয়। রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।