পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতির খসড়া পর্যালোচনা করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে জাতীয় প্রতিরক্ষা খসড়া নীতিটি পর্যালোচনা করা হয়। এখন এটি বিবেচনার জন্য মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহ্সানুল করিম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
প্রেস সচিব বলেন, ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের কমান্ডেন্ট লে.জেনারেল চৌধুরী হাসান সরোওয়ার্দি বৈঠকে খসড়া জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি উপস্থাপন করেন। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল মো. মাহ্ফুজুর রহমান বৈঠকে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।
ইহ্সানুল করিম বলেন, জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতির খসড়াটি এখন বিবেচনার জন্য মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করা হবে।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রণীত প্রতিরক্ষা নীতির আলোকে ফোর্সেস গোল-২০৩০ বাস্তবায়ন করছে। তিনি বলেন, আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি এবং যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে চাই না। তবে আমরা কখনো আক্রান্ত হলে, যেন সমুচিত জবাব দিতে পারি, এ জন্য আমাদেরকে প্রস্তুত থাকতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে তার সরকার গৃহীত পদক্ষেপের উল্লেখ করে বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব।
প্রধানমন্ত্রী বলেন,বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং দেশের এই অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশ এখন সারাবিশ্বে একটি মর্যাদাশীল জাতি এবং উন্নয়নের রোল মডেল হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
বৈঠকে মন্ত্রিবর্গ, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, সংশ্লিষ্ট সচিবগণ এবং অন্যান্য উচ্চ পদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাগণ যোগ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।