পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : নিহত পুলিশ দম্পত্তির মেয়ে ঐশী রহমানের বক্তব্য শুনলেন হাইকোর্ট। গতকাল সোমবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের বেঞ্চে হাজির করা হয় ঐশীকে।
এরপর ঐশীর সঙ্গে একান্তে কথা বলার জন্য খাসকামরায় একান্তে কথা বলেছেন বিচারপতি। এ সময় ঐশী ও রাষ্ট্রপক্ষের দুই আইনজীবী সেখানে উপস্থিত ছিলেন ১৫ মিনিট কথা শেষে তাকে ফের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ মামলার শুনানি শেষে কার্যতালিকা আসা পর্যন্ত মুলতবি করা হয়। গত ১২ মার্চ থেকে এ বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি চলছে। আদালতের নির্দেশে গতকাল সকাল ১০টায় গাজিপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে তাকে হাইকোর্টে হাজির করা হয়। সেদিন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাংবাদিকদের বলেছিলেন, তার (ঐশী) বিরুদ্ধে মামলা চলছে, এই বিষয়ে সে জানে কি না এবং তার মানসিক অবস্থা খতিয়ে দেখতে আদালত তাকে হাজিরের নির্দেশ দিয়েছেন।
২০১৩ সালের ১৬ আগস্ট রাজধানীর মালিবাগের চামেলীবাগে নিজেদের বাসা থেকে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের ইন্সপেক্টর মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরের দিন ঐশী গৃহকর্মী সুমীকে নিয়ে রমনা থানায় আত্মসমর্পণ করে। ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর নিহতদের একমাত্র মেয়ে ঐশী রহমানকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদÐাদেশ দেন ঢাকার ৩ নম্বর দ্রæত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক। পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদÐের নির্দেশ দেয়া হয়। রায়ের সাতদিন পর গত বছরের ১৯ নভেম্বর ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে এসে পৌঁছে। পরে এ মামলায় শুনানির জন্য আপিল গ্রহণ করেন হাইকোর্ট। পরে গত বছর শুনানির জন্য ডেথ রেফারেন্স ও ঐশীর আপিল কার্যতালিকাভুক্ত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।