পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তির বিষয়ে নিজের অবস্থান মোটেও বদলাননি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিস্তা চুক্তির বিরোধিতা অব্যাহত রেখে বরং জলঢাকাসহ উত্তরবঙ্গের কয়েকটি নদীর পানিবণ্টনের বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।
গতকাল নয়াদিল্লি সফররত বাংলাদেশর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের সময় তিনি এ প্রস্তাব দেন মমতা ব্যানার্জি।
শনিবার সন্ধ্যায় নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রেসিডেন্ট ভবন রাইসিলা হিলে শেখ হাসিনার সঙ্গে মমতা ব্যানার্জির আলাদা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে মমতা তৃণমূল নেতা মুকুল রায়ের বাড়ির লনে এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের অবহিত করেন।
সূত্র জানায়, শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের একপর্যায়ে মমতা ব্যানার্জিকে ডেকে নেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সময় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজও ওই বৈঠকে যোগ দেন। সেখানেই মোদি তিস্তা নদীর পানি বন্টন চুক্তির বিষয়টি তোলেন।
শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক শেষে মমতা ব্যানার্জি সাংবাদিকদের বলেন, তিস্তার সমস্যা নিয়ে তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে বুঝিয়ে বলেছেন। জানিয়েছেন, তিস্তায় কোনো পানি নেই। পানির অভাবে এনটিপিসির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেছে। সেচের জন্য পানি পেতে সমস্যা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, উত্তরবঙ্গে তোর্সা, জলঢাকাসহ চারটি নদী আছে। সেখানে পানি আছে। ফলে তিস্তার বিকল্প হিসেবে এই চারটি নদীর পানি ব্যবহার করা যেতে পারে।
মমতা ব্যানার্জি বলেন, তিনি শেখ হাসিনাকে কলকাতা সফরের আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেছেন, কলকাতায় বঙ্গবন্ধুর নামে ভবন, বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ার হতে পারে। তাদের আলোচনায় দুই বাংলায় দুই দিন পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের বিষয়টিও উঠে আসে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।