পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আওয়ামী ওলামা লীগের নেতৃবৃন্দ বলেছেন চলমান সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে দেশের ওলামায়েকেরাম, পীর মাশায়েখ ও মসজিদের ঈমাম, খতিবগণ সব সময় সোচ্চার ভূমিকা পালন করে জাতীকে সতর্ক করে চলেছেন। ইসলাম, দেশ ও মানবতার পক্ষে দেশের সকলস্থলের ওলামায়ে কেরাম ও খতিবগণ ঐকান্তিকভাবে কাজ করে আসছেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ওলামায়ে কেরাম ও ইসলামী নেতৃবৃন্দ দলীয় কার্যালয়ে, রাজপথে, সর্বদা সবর ভূমিকা পালন করছে। ঈমাম, খতিবগণ জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কোরান-হাদিস ভিত্তিক বয়ান জুম্মার খুতবায় দিয়ে যাচ্ছেন। ইসলামের বিভিন্ন বিধি-বিধান সম্পর্কে খতিবগণ খুতবার বয়ান করে থাকেন। ইহা ছাড়া সুদ, ঘুষ, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, নারী অপহরণ, দর্শন ও ইভটিজিংসহ বিভিন্ন অপরাধের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা তৈরি করতে তারা দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে থাকেন। কিন্তু বøগার রাজিব হত্যার বিচারের রায়ে ঈমাম, খতিবদের বয়ান বা খুতবা নিয়ন্ত্রণে যে কথা বলা হয়েছে তাতে জঙ্গিবাদ দমনে কোন কাজে আসবে না। বরং তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। এ স্থলে জঙ্গিবাদের বিভ্রান্তি সম্পর্কে সরলমনা যুব সমাজ ও ছাত্র-ছাত্রীদের ঘৃণা জন্মাতে এবং জঙ্গিবাদে জান্নাত নেই আছে জাহান্নাম; পবিত্র কুরআন-হাদিসে সুস্পষ্ঠ দলিলের আলোকে এই শিক্ষা দিতে হবে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সকল শ্রেণিতে আবশ্যিক ভাবে। আর তখনই জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সফলতা আসবে। সফলতা আসবেন দুর্নীতি, অন্যায় ও অনাচারের বিরুদ্ধে। গতকাল প্রদত্ত বিবৃতিতে সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি হাফেজ এম.এ. সাত্তার ও মহা সচিব মাও: শেখ কাজী শরিয়ত উল্লাহ্সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।