Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

কুসিক নির্বাচনে দুই মেয়র প্রার্থীসহ ৫৭ কাউন্সিলর জামানত হারাচ্ছে

| প্রকাশের সময় : ৫ এপ্রিল, ২০১৭, ১২:০০ এএম

সাদিক মামুন, কুমিল্লা থেকে : কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জামানত রক্ষার নূণ্যতম ভোট পাননি দুই মেয়র প্রার্থী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি’র তারা প্রতীকের শিরিন আক্তার এবং স্বতন্ত্রের মেজর অব. মামুনুর রশীদ। ওই দু’জন ছাড়াও ১৯টি সাধারণ ওয়ার্ডের ৪৩জন কাউন্সিলর প্রার্থী এবং সংরক্ষিত আসনের ৭টিতে ১৪জন মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী জামানতের টাকা ফিরে পাচ্ছেননা।
ফলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত ৫৯ প্রার্থীর মোট ৬ লাখ ১০ হাজার টাকার জামানত বাজেয়াপ্ত করে তা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হবে। নির্বাচনে নতুন মুখের প্রার্থীর পাশাপাশি দুই যুগ ধরে জনপ্রতিনিধির জায়গায় থাকা পুরনো মুখও জামানত রক্ষা করতে পারেননি। এদিকে নগর বিশিষ্টজনরা বলছেন নির্বাচনে কম গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীর ছড়াছড়ি অনেক যোগ্য প্রার্থীর জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এধরণের কম গুরুত্বের প্রার্থীরা ভোট টেনে নেয়ার কারণে অল্প ভোটের ব্যবধানে বিভিন্ন ওয়ার্ডে জয়ের সম্ভাবনার কাছাকাছি থাকা অনেকেই কষ্টের পরাজয় বরণ করেছেন। কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে চার প্রার্থীর প্রত্যেকে ২০ হাজার করে জামানত হিসেবে মোট ৮০ হাজার টাকা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমা দিয়েছেন। নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ি সর্বমোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পেলে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। সদ্য শেষ হওয়া কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে চারজন প্রতিদ্ব›িদ্বতা করেছেন। তারমধ্যে বিএনপিধানের শীষ প্রতীকের মনিরুল হক সাক্কু সর্বোচ্চ ৬৮ হাজার ৯৪৮ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হোন। নিকটতম প্রতিদ্ব›িদ্ব আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের আঞ্জুম সুলতানা সীমা পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৮৬৩ ভোট। অপর দুই প্রার্থী জেএসডি’র শিরিন আক্তার তারা প্রতীকে ২৮৩ ভোট এবং স্বতন্ত্রের মামুনুর রশীদ টেবিলঘড়ি প্রতীকে ৭৬৬ ভোট পান। ইসির আইন অনুযায়ি মেয়র পদে জামানত থাকছে না শিরিন ও মামুনুর রশীদের। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২০১২ সালের নির্বাচনেও এই দুই প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। গত নির্বাচনে জেএসডির শিরিন আক্তার ১হাজার ১০৩ ভোট পেয়েছিলেন। এবারে তা প্রায় চারগুন কমেছে। অন্যদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মামুন গতবার ৫৮৫ ভোট পেয়ে এবারে কিছুটা এগিয়েছেন। এবারে কুসিক নির্বাচনে ১লাখ ৩২হাজার ৬৯০ ভোট পড়েছে। ইসির আইন অনুয়ায়ি জামানত রক্ষা করতে হলে মেয়র প্রার্থীকে নূন্যতম ১৬ হাজার ৫৮৬ ভোট পেতে হতো। কিন্তু ওই পরিমান ভোটের ধারে কাছেও নেই শিরিন আর মামুন। ফলে বাজেয়াপ্ত হচ্ছে তাদের জামানতের ৪০ হাজার টাকা।
অপরদিকে কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে ১৫৪ কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে জামানত বাজেয়াপ্তের জায়গায় রয়েছেন ৫৭জন। জামানত হিসেবে প্রত্যেকে ১০ হাজার টাকা করে জমা দিয়েছেন। সেই হিসেবে জামানত রক্ষার ভোট না পাওয়ায় এসব বিজিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের মোট ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা বাজেয়াপ্ত হয়ে সরকারি কোষাগারে জমা হবে। নির্বাচনে ৫নম্বর, ৯নম্বর, ১০নম্বর, ১১নম্বর, ১২নম্বর, ১৬নম্বর, ১৭নম্বর, ২০নম্বর সাধারণ ওয়ার্ডে ও সংরক্ষিত ৩নম্বর এবং ৮নম্বর ওয়ার্ডে বিজয়ী প্রার্থীর সঙ্গে প্রতিদ্ব›িদ্বতায় বিজিত কোন কাউন্সিলর প্রার্থীই প্রদত্ত ভোটের হিসেবে জামানত হারাননি। আর যেসব ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা জামানত হারানোর জায়গায় রয়েছেন তারা হলেন- সাধারণ ওয়ার্ডের ১নম্বরে নির্বাচিত লাটিম প্রতীকের কাজী গোলাম কিবরিয়ার সঙ্গে ভোটযুদ্ধে মাত্র ২২৬ ভোট পেয়ে জামানত রক্ষা করতে পারছেন না ঘুড়ি প্রতীকের জিয়াউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী তারেক। ২নম্বর ওয়ার্ডে নতুন মুখের মিষ্টি কুমড়া প্রতীকের বিজয়ী মাসুদুর রহমানের সঙ্গে লড়াইয়ে মাত্র ৫০ ভোট পেয়ে ঠেলাগাড়ির মোশারফ ও ৬৭ ভোট পেয়ে ঘুড়ি প্রতীকের সাইফুল ইসলাম জামানত হারাচ্ছেন। ৩নম্বর ওয়ার্ডে দ্বিতীয় বারের মতো নির্বাচিত ঘুড়ি প্রতীকের সরকার মাহমুদের কাছে সাত প্রার্থী ধরাশায়ী হলেও জামানত হারাচ্ছেন ৫জন। তারা হলেন-করাত প্রতীকের অহিদুর রহমান ৪৭ ভোট, ঠেলাগাড়ীর আশরাফুজ্জামান পিয়াল ৬০ ভোট, ব্যাডমিন্টন র‌্যাকেটের মীর হোসেন মিরণ ৬৬ ভোট, ট্রাক্টরের স্বপন আলী ২৩৭ ভোট এবং লাটিম প্রতীকের আবু বকর সিদ্দিক ২৮৩ ভোট। ৪নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচিত আবদুল জলিলের ঠেলাগাড়ীর ধাক্কায় মাত্র ২৯৫ ভোট নিয়ে লড়াই থেকে ছিটকে পড়ে জামানত রক্ষার জায়গায় থাকতে পারেননি করাত প্রতীকের টানা ২৩ বছরের জনপ্রতিনিধি মোসলেম উদ্দিন। ৬নম্বর ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী মোশারফ হোসেনের সঙ্গে প্রতিদ্ব›িদ্বতায় হেরে জামানত ফিরে পাবেন না মাত্র ৩৭ ভোট প্রাপ্ত লাটিম প্রতীকের জাকির হোসেন এবং ৪৯ ভোট প্রাপ্ত ঠেলাগাড়ীর আলমগীর হোসেন। ৭নম্বর ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীকের শাহআলম খানের সঙ্গে লড়ে জামানত থাকছে না করাত প্রতীকের মোজাম্মেল আলম ৪০ ভোট, ঘুড়ি প্রতীকের আবুল হোসাইন ৭৯ ভোট, লাটিম প্রতীকের কাজী বেলাল খান ৮০ ভোট এবং রেডিও প্রতীকের রকিবুল কামাল ৫৪ ভোট। ৮নম্বর ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীকে নির্বাচিত একরাম হোসেন বাবুর সঙ্গে লড়ে ১৯৮ ভোট পেয়ে জামানত হারাচ্ছেন ঘুড়ি প্রতীকের বিকাশ চন্দ্র। ১৩নম্বর ওয়ার্ডে টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকের শাখাওয়াত উল্লাহ শিপনের কাছে তিন প্রার্থী পরাজিত হলেও জামানত থাকছে না ২২ ভোট প্রাপ্ত মিষ্টি কুমড়া প্রতীকের রাজ্উির রহমান ও লাটিম প্রতীকের কাউসার মাহমুদ ৭৩ ভোট। ১৪নম্বর ওয়ার্ডে বিজয়ী লাটিম প্রতীকের সেলিম খানের সঙ্গে ভোটযুদ্ধে ৪৪৯ ভোট পেয়ে জামানত হারাচ্ছেন তারই ভাই ঠেলাগাড়ীর তাজুল ইসলাম খান। ১৫নম্বর ওয়ার্ডে সাইফুল বিন জলিলের ব্যাডমিন্টন র‌্যাকেটের সঙ্গে প্রতিদ্ব›িদ্বতায় লাটিম প্রতীকের নিজামুল হকের প্রাপ্ত ৪১ ভোট রক্ষা করতে পারছে না তার জামানত। ১৮নম্বর ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীকে নির্বাচিত আফসান মিয়ার ধারেকাছে নেই তিন প্রার্থী। জামানত বাজেয়াপ্তের মুখে পড়া তিনজন হলেন মিষ্টি কুমড়া প্রতীকের মোঃ হোসেন বাবর ৪৪ ভোট, ব্যাডমিন্টন র‌্যাকেটের সালাউদ্দিন সালাম ২১৪ ভোট এবং ঠেলাগাড়ী প্রতীকের রাজু আহম্মেদ ৬৪৪ ভোট। ১৯নম্বর ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীকে বিজয়ী জাকির হোসেনের সঙ্গে লড়ে জামানত ফিরে পাচ্ছেন না ব্যাডমিন্টন র‌্যাকেটের মোতাহের হোসেন চৌধুরী ২৪ ভোট ও ঘুড়ি প্রতীকের জয়নাল আবেদীন ২৩২ ভোট।
এদিকে ২১ নম্বর ওয়ার্ডে একটি ভোট কেন্দ্র স্থগিত থাকলেও প্রদত্ত ৫ হাজার ২৩৭ ভোটের হিসেবে জামানত থাকছে না তিন প্রার্থীর। তারা হলেন- ট্রাক্টর প্রতীকের নাজমুল হাসান ১৪ ভোট, লাটিম প্রতীকের মহসিন ১৮ ভোট ও এয়ারকন্ডিশনার প্রতীকের মোঃ মিন্টু ৭৪ ভোট। ২২নম্বর ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীকের শাহআলম মজুমদারের কাছে পরাজিত হয়ে জামানত হারাচ্ছেন লাটিম প্রতীকের হানিফ মিয়া ৪২ ভোট ও মিষ্টি কুমড়া প্রতীকের হাবিবুর রহমান ২৪০ ভোট। ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীকের আলমগীর হোসেনের সঙ্গে ভোটযদ্ধে মাত্র ১৮ ভোট পেয়ে জামানত রক্ষা করতে পারছেন না মিষ্টি কুমড়ার জামাল হোসেন। ২৪নম্বর ওয়ার্ডে নতুন মুখের ফজল খানের মিষ্টি কুমড়ার সঙ্গে লড়ে ৪১৭ ভোট পেয়ে জামানত হারাচ্ছেন লাটিম প্রতীকের আরিফ বকশি। ২৫নম্বর ওয়ার্ডে নতুন মুখের ঠেলাগাড়ী প্রতীকের এমদাদউল্লাহর সঙ্গে ধরাশায়ী পাঁচজনের মধ্যে জামানত হারাচ্ছেন তিনজন। তারা হলেন-ট্রাক্টর প্রতীকের আবদুল মতিন ১০৬ ভোট, করাত প্রতীকের মিজানুর রহমান ১২৯ ভোট ও মিষ্টি কুমড়া প্রতীকের আখতার হোসেন ২২৯ ভোট। ২৬নম্বর ওয়ার্ডে নতুন মুখের আবদুস সাত্তারের ঘুড়ি প্রতীকের সঙ্গে ছয় প্রার্থী লড়ে পাঁচজন জামানত রক্ষা করতে পারেননি। তারা হলেন-করাত প্রতীকের মোবারক হোসেন ৮ ভোট, টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকের জহিরুল ইসলাম ২৩ ভোট, ঠেলাগাড়ী প্রতীকের জাহাঙ্গীর হোসেন ৯৮ ভোট, মিষ্টি কুমড়া প্রতীকের দেলোয়ার হোসেন ৩৫৮ ভোট, লাটিম প্রতীকের তাজুল ইসলাম ৪১৪ ভোট। ২৭নম্বর ওয়ার্ডে একটি কেন্দ্র স্থগিত থাকলেও প্রদত্ত ভোটের আলোকে করাত প্রতীকের মিজানুর রহমান ২৭ ভোট, মিষ্টি কুমড়া প্রতীকের জামাল উদ্দিন ৩০ ভোট এবং ট্রাক্টর প্রতীকের আবুল হাসান ৩০৪ ভোট পাওয়ায় জামানত হারাবেন।
এদিকে সংরক্ষিত ৯টি আসনের মধ্যে ৭টিতে ১৪জন মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী জামানত রক্ষা করতে পারছেন না। তারমধ্যে সংরক্ষিত ১নম্বর ওয়ার্ডে হেলিকপ্টার প্রতীকের কাউছারা বেগম সুমির সঙ্গে লড়ে আনারস প্রতীকের ঝরনা আক্তার ৪৫৯ ভোট এবং বই প্রতীকের মমতাজ বেগম ১হাজার ১৬৬ ভোট পেয়ে জামানত হারাচ্ছেন। ২নম্বর ওয়ার্ডে নতুন মুখের নাদিয়া নাসরিনের বই প্রতীকের কাছে হেরে জামানত ফিরে পাবেন না দুই প্রার্থী গøাস প্রতীকের সামসুন্নাহার ৩৮৫ ভোট ও হেলিকপ্টার প্রতীকের শাহিন আক্তার ১ হাজার ৪৫৫ ভোট। ৪নম্বর ওয়ার্ডে হেলিকপ্টার প্রতীকের নতুন মুখ রুমা আক্তার সাথীর সঙ্গে লড়ে জামানত হারাচ্ছেন বই প্রতীকের জো¯œা আক্তার ৬৮৪ ভোট। ৫নম্বর ওয়ার্ডে আনারস প্রতীকের নুরজাহান আলম পতুলের সঙ্গে লড়ে চশমা প্রতীকে ১ হাজার ৩৪৬ ভোট পেয়ে জামানত রক্ষা করতে পারছেননা সীমা আক্তার। ৬নম্বর ওয়ার্ডে নতুন মুখের চশমা প্রতীকের নেহার বেগমের কাছে প্রতিদ্ব›িদ্ব তিকন প্রার্থীই জামানত ফিরে পাচ্ছেননা। তারা হলেন- বই প্রতীকের হোসনে আরা তালুকদার ১ হাজার ৫৪৩ ভোট, মোবাইল ফোন প্রতীকের হাসনা বেগম ১ হাজহার ৭৯২ ভোট এবং আনারস প্রতীকের আঞ্জুমানারা বেগম ২ হাজার ৩২৫ ভোট। ৭নম্বর ওয়ার্ডে একটি কেন্দ্র স্থগিত থাকলেও প্রদত্ত ভোটের আলোকে জামানত হারাবেন জিপগাড়ী প্রতীকের পারভীন আক্তার ৭১৯ ভোট এবং আনারস প্রতীকের রাইয়ানুল জান্নাত রোজা ১ হাজার ২১৮ ভোট। ৯নম্বর ওয়ার্ডে একটি কেন্দ্র স্থগিত থাকলেও প্রদত্ত ভোটের আলোকে জামানত ফিরে পাবেন না চার প্রার্থী। তারা হলেন-আনারস প্রতীকের সামসুননাহার ৩৩২ ভোট, ডলফিন প্রতীকের জেসমিন আক্তার লাকী ৫০১ ভোট, বই প্রতীকের শাহীন আকতার ১ হাজার ১০২ ভোট, এবং হেলিকপ্টার প্রতীকের সেলিনা আক্তার ১ হাজার ২৫ ভোট।
কুমিল্লা সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা রকিব উদ্দিতন মন্ডল জানান, বিধি অনুযায়ি যেসব মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থী নির্দিষ্ট সংখ্যক ভোটের কম পেয়েছেন তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত করে সরকারি কোষাগারে জমা করা হবে। ভোট কেন্দ্রের প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগের কম ভোট যারা পেয়েছেন তাদের জামানত ফেরত দেয়া হবে না।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ