পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : চট্টগ্রামে তুলে নেয়া ব্যবসায়ী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসহ ৪ জনের কাউকে উদ্ধার করা যায়নি। তারা কোথায় আছে কেমন আছে তা জানে না কেউ। চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আর আতঙ্কে দিন কাটছে ওই ৪ জনের পরিবারের সদস্যদের।
ডিবি পরিচয়ে গত ২৪ মার্চ চট্টগ্রাম নগরীর আল-ফালাহ গলির বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় পরিবহন ব্যবসায়ী এসএম শফিকুর রহমানকে। তার সাথে তুলে নেয়া হয় তার দুই শ্যালক মো. হাসান তারেক ও মোয়াজ্জেম হোসেন সাথীকেও। তবে ডিবি পুলিশ ঘটনার পর থেকে তাদের তুলে নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে যাচ্ছে। ঘটনার পর শফিকুর রহমানের পরিবারের পক্ষ থেকে খুলশী থানায় সাধারণ ডায়েরী করা হয়। তুলে নেয়ার ১০ দিন পরেও তাদের কোন সন্ধান মিলেনি। এসএম শফিকুর রহমানের স্ত্রী সুলতানা রাজিয়া টুম্পার অভিযোগ ডিবি পুলিশই তাকে ধরে নিয়ে গেছে। কিন্তু তারা এখন অস্বীকার করছে। তিনি বলেন, আমি আমার স্বামী ও দুই ভাইকে জীবিত ফেরত চাই। তাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ থাকলে আদালতে হাজির করা হোক, আমি আইনি লড়াই করব। ১০ দিনেও স্বামী উদ্ধার না হওয়ায় পুলিশের ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ’র (ব্যবস্থাপনা) ছাত্র তারিকুল ইসলাম রনিরও কোন হদিস মেলেনি। ২৫ মার্চ নগরীর মুরাদপুর থেকে কয়েকজন তাকে তুলে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় পাঁচলাইশ থানায় মামলা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পাঁচলাইশ থানার এসআই পলাশ বলেন, রনিকে কারা অপহরণ করেছে তা আমরা নিশ্চিত হয়েছি। অপহরণকারীদের পরিবারের সদস্যরা আমাদের নজরদারিতে রয়েছে। তবে ঘটনায় যারা জড়িত তারা গা-ঢাকা দিয়েছে। রনিকে তুলে নেয়ার পর যেখানে আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে সেখানেও অভিযান চালানো হয়েছে কাউকে পাওয়া যায়নি। তিনি আশাবাদী খুব শিগগির রনিকে পাওয়া যাবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।