পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মিডল ইস্ট মনিটর : একজন ইরানি কর্মকর্তা স্বীকার করেছেন যে, সিরিয়ার যুদ্ধ থেকে তার দেশের কোনো প্রস্থান কৌশল নেই। তিনি ইরানের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ার জন্য সিরিয়া সরকারের প্রধানকে অভিযুক্ত করেছেন। ইরানের পররাষ্ট্রবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নীতি পরিকল্পনা ও কৌশলগত বিষয়ের প্রধান মোস্তফা জাহরানি বলেন, সিরিয়া যুদ্ধ থেকে কোনো প্রস্থান কৌশল তার দেশের নেই।
একটি ইরানি কূটনৈতিক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে তিনি বলেন, আমরা মনে করেছিলাম সিরিয়ার যুদ্ধ স্বল্পস্থায়ী হবে। আমরা ভেবেছিলাম শত্রæরা দুর্বল হবে এবং আমরা দ্রæত যুদ্ধ শেষ করতে পারব। কোনো ইরানি কর্মকর্তার তার দেশের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সমালোচনা করার এ এক বিরল ঘটনা।
২০০০-২০০৪ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘে ইরানি উপ-রাষ্ট্রদূত থাকা জাহরানি বলেন, আমরা সেসব দেশের একটি যারা যুদ্ধ থেকে বেরিয়ে আসার কৌশল বিবেচনা করে না। এটা হচ্ছে আমাদের জন্য এক মৌলিক সমস্যা।
তিনি বলেন, মনে হয় রাশিয়ানদের এ যুদ্ধ থেকে প্রস্থান কৌশল আছে। বিমান হামলার ক্ষেত্রে তাদের ভূমিকা সীমিত। কিন্তু আমরা প্রস্থান কৌশল খুঁজে পেতে সঙ্কটের সম্মুখীন হয়েছি।
জাহরানি ইরানের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ার জন্য আল আসাদকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, রাশিয়ার বিমান সমর্থন ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কূটনৈতিক সুবিধা পাওয়ার কারণে বাশার আল-আসাদ ভাবছেন যে, আমেরিকা ও ইসরাইলের সাথে মোকাবেলায় রাশিয়া ইরানের চেয়েও বেশি সাহায্য করবে। তাই তিনি ইরানের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন ও রাশিয়ার কাছে গিয়েছেন।
তিনি বলেন, রাশিয়া সিরিয়ায় তার লক্ষ্য হাসিল করেছে এবং এরপর সে আমেরিকা ও ইসরাইলের সাথে আলোচনা শুরু করবে। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ইসরাইলের সীমান্তের কাছে ইরান ও হেজবুল্লাহর সামরিক ঘাঁটি প্রতিষ্ঠায় বাধা দেয়া। মনে হয় রাশিয়া এ নীতির বিরোধী নয় এবং চূড়ান্তভাবে এ ব্যাপারে আমেরিকা ও ইসরাইলের সাথে সম্মত হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।