পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজশাহী ব্যুরো : দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রাসহ নববর্ষ পালনের সরকারি নির্দেশের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর আমীর প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুলাহ আল-গালিব।
এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, মঙ্গল শোভাযাত্রার সাথে ইসলামী সভ্যতা-সংস্কৃতির বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই। এটা পুরোপুরি একটি হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি। মূলত দেব-দেবীকে উদ্দেশ্য করে এসব আচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের সংখ্যালঘু হিন্দু গোষ্ঠী কল্যাণ কামনা করে থাকে। তারা তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী মঙ্গলের প্রতীক হিসাবে পেঁচা, রামের বাহন হিসাবে হনুমান, দুর্গার বাহন হিসাবে সিংহ, দেবতার প্রতীক হিসাবে সূর্য ইত্যাদি নিয়ে শরীরে দেব-দেবী ও জন্তু-জানোয়ারের প্রতিকৃতি এবং কালির লোহিত বরণ জিহŸা, গণেশের মস্তক ও মনসার উল্কি ইত্যাদি এঁকে এদিন শোভাযাত্রা করে এবং এর মাধ্যমে তারা পূজা-প্রার্থনা করে। অথচ তাদের সংস্কৃতিতে বাংলাদেশি সংস্কৃতি হিসাবে চালিয়ে দিয়ে ৯০ শতাংশ মুসলিমের দেশে এসব স্পষ্ট শিরকী কার্যকলাপ চাপিয়ে দেওয়া চরম অন্যায়।
তিনি বলেন, আমরা সরকারের এই অন্যায় পদক্ষেপের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অনতিবিলম্বে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের আহŸান জানাচ্ছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।