পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীতে গোয়েন্দা পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় আলোচিত শামীম রেজা রুবেল হত্যা মামলায় তৎকালীন ডিবির সহকারী কমিশনার (এসি) মো. আকরাম হোসেনকে খালাসের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।
এ মামলার অপর আসামি উপ-পরিদর্শক (এসআই) হায়াতুল ইসলাম ঠাকুরের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দেয়া যাবজ্জীবন কারাদÐের আদেশও বহাল রেখেছেন আদালত। গতকাল (মঙ্গলবার) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে বেঞ্চ করে এ রায় দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মোমতাজ উদ্দিন ফকির। আকরামের পক্ষে ছিলেন এসএম শাহজাহান ও হায়াতুল ঠাকুরের পক্ষে শুনানি করেন মনসুরুল হক চৌধুরী।
পরে এসএম শাহজাহান সাংবাদিকদের বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের আপিল খারিজ করে আকরামকে হাইকোর্টের দেয়া খালাসের রায় বহাল রেখেছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির ছাত্র রুবেলকে ১৯৯৮ সালের ২৩ জুলাই ডিবির এসআই হায়াতুল ইসলাম ঠাকুরের নেতৃত্বে একটি দল আটক করেন। পরে ডিবি পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় রুবেলের মৃত্যু হয়। পরে রুবেলের মৃত্যুর ঘটনার মামলার রায়ে বিচারিক আদালত ২০০২ সালের ১৭ জুন এসি আকরামসহ ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন এবং মুকুলি বেগম নামে এক আসামিকে এক বছরের কারাদন্ড দেন।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে পরে একই বছর হাইকোর্টে আপিল করে আসামি পক্ষ। আপিলের শুনানি শেষে হাইকোর্টের রায়ে এসি আকরাম, মুকুলি বেগমসহ ১৩ আসামিকে খালাস দিয়ে হায়াতুল ইসলামের সাজা বহাল রাখা হয়। রায়ের পর ২০১১ সালের ৯ মে রাতে কারাগার থেকে মুক্তি পান এসি আকরাম। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ এসি আকরামের খালাসের বিরুদ্ধে এবং হায়াতুল ঠাকুর তার যাবজ্জীবন দন্ডের বিরুদ্ধে আপিল করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।