পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : যারা দেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র বানানোর পাঁয়তারা করছে, তাদের বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি)-এর মুক্তিযোদ্ধা হলে আওয়ামী সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান। আওয়ামী সাংস্কৃতিক জোটের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সংগঠনের সভাপতি ড. মহীউদ্দিন খান আলমগীর সভাপতিত্বে সভায় বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, আইডিইবির সভাপতি একেএমএ হামিদ, সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য তহুরা আলী, আওয়ামী সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক আহমেদ ইলিয়াস প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বিএনপি-জামায়াতের প্রতি ইঙ্গিত করে কামরুল ইসলাম বলেন, তারাই জঙ্গি গোষ্ঠীর প্রত্যক্ষ মদদদাতা। তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশে জঙ্গিরা দেশকে অস্বস্তিতে ফেলার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সন্তানরা যেন জঙ্গিবাদে জড়িয়ে না পড়ে সে ব্যাপারে অভিভাবক ও শিক্ষকদের সতর্ক থাকতে হবে।
জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহŸান জানিয়ে কামরুল বলেন, মুক্তিযোদ্ধা ও দেশের সাধারণ জনগণকে সজাগ থাকতে হবে, যাতে করে অপশক্তিগুলো কোনো দিন মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, জঙ্গিবাদি চক্র আজ কাদের মদদে, কাদের প্রশ্রয়ে মাথা চারা দিয়ে উঠছে তা সবার জানা। এই অপশক্তিকে আমাদের প্রতিরোধ করতে হবে। আমরা যদি তাদের প্রতিরোধ করতে না পারি, তাহলে দেশ অন্ধকারের দিকে চলে যাবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জঙ্গিদমন করা হচ্ছে। যারা জঙ্গিদের মদদ দেয় তাদের চিহ্নিত করতে হবে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হলে সংস্কৃতি কর্মীদের এগিয়ে আসতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।