পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিউইয়র্ক থেকে এনা : বাংলাদেশের জাতীয় চলচিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিচালক ও প্রযোজক ইবনে মিজান আর নেই।
ষাটের দশকের রূপালি পর্দার সাড়া জাগানো পরিচালক গত সোমবার সকালে ক্যালিফোর্নিয়ার করোনা শহরে বার্ধক্য জনিত কারণে নিজ বাসগৃহে ইন্তেকাল করেন। ইন্নাল্লিলাহে ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৮৫ বছর। তার মৃত্যুতে পুরো ক্যালিফোর্নিয়াস্থ বাংলাদেশী কম্যুনিটিতে শোকের ছায়া নেমে আসে। জানা গেছে, ছয় সন্তানের জনক চলচিত্র পরিচালক ইবনে মিজান চলচিত্র জগত ছেড়ে দিয়ে ১৯৯০ সালে সপরিবারে ক্যালিফোর্নিয়া শহরে চলে আসেন এবং করোনা শহরে তার বড় ছেলে টিটো মিজানের বাসায় ওঠেন। মৃত্যু আগ পর্যন্ত তিনি এ বাসাতেই ছিলেন। মরহুম ইবনে মিজানের নামাজে জানাজা স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বাদ জোহর করোনা মসজিদে অনুষ্ঠিত হবার কথা।
পরিচালক ইবনে মিজান অনেক ব্যবসা সফল ছবি নির্মাণ করেছিলেন। ভাল ছবি নির্মাণ করে তিনি শুধু প্রশংসিত হননি পেয়েছিলেন জাতীয় পুরস্কারও। ইবনে মিজানের উল্লেখযোগ্য ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে আবার বসবাসে রূপবান (১৯৬৬), রাখাল বন্ধু (১৯৬৮) বাঁশের কেল্লা ও নিশান (১৯৮৪), এক মুঠো ভাত (১৯৭৬), লায়লা মজনু (১৯৭৯), চন্দন দ্বীপের রাজকন্যা (১৯৮৪) ইত্যাদি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।