পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : মরহুম প্রেসিডেন্ট মো. জিল্লুর রহমানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন মরহুমের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। গতকাল সোমবার সকাল ৮টায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে এই শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এসময়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, যুবলীগের সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরী, ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, জিল্লুর রহমানের মতো আদর্শ আর নিষ্ঠাবান নেতার চলে যাওয়ায় রাজনৈতিক অঙ্গনে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে তা পূরণ হওয়ার নয়। তার আদর্শ যুগ যুগ ধরে নেতাকর্মীদের প্রেরণা যোগাবে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, জিল্লুর রহমান একসময় আওয়ামী লীগের প্রাণভোমরা ছিলেন, আজ তাকে খুব মনে পড়ছে। তিনি আমাদের রাজনৈতিক আর্দশ ছিলেন। তাকে সামনে রেখেই আমরা রাজনীতি করেছি। তার শূন্যতা আমাদের এখনও ভোগায়।
মরহুম জিল্লুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের ১৯তম প্রেসিডেন্ট। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে বাবা-মা-ভাইসহ সবাইকে হারানোর পর মরহুম প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমানই ছিলেন বঙ্গবন্ধু পরিবারের অঘোষিত অভিভাবক।
বর্ষীয়ান রাজনীতিক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর জিল্লুর রহমান ২০১৩ সালের এই দিনে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তর ও দক্ষিণ, আওয়ামী যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠন এই নেতার কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ও রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া-মোনাজাত করে।
এছাড়াও মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে তার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।