পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে : ঢাকার সাভারে পরোয়ানাভুক্ত এক আসামিকে ধরার পর তার স্বজনরা পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিতে দুই পুলিশসহ তিন জনকে কুপিয়ে জখম করেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এঘটনায় পুলিশ বেশ কয়েকজনকে আটক করেছে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় সাভার পৌর এলাকায় মাদকের আখড়া হিসেবে খ্যাত মজিদপুর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) এ বি এম মেহেদী মাসুদ, কনস্টেবল মো: সুমন ও পুলিশের সোর্স আমিনুল ইসলামকে সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে এসআই মেহেদীর হাতে পিঠে ও কনস্টেবল সুমনের মাথা ও হাতে এবং সোর্স আমিনুলের মাথাসহ সারা শরীরে কোপানোর আঘাত রয়েছে।
এদের মধ্যে সোর্স আমিনুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতালের ওটি ইনচার্য নাছির উদ্দিন জানিয়েছেন।
এদিকে পুলিশ সদস্যদেরকে কোপানোর ঘটনায় থানা পুলিশের একাধিক দল হামলাকারীদের গ্রেফতার করতে ওই এলাকায় অভিযান চালাচ্ছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।
সিনিয়র সহকারী সহকারী পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) নাজমুল হাসান ফিরোজ জানান, একটি মাদক মামলায় পরোয়ানাভুক্ত আসামি খাজাকে গ্রেফতার করতে মজিদপুর এলাকার মাদক স¤্রাট মুক্তির বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ। তখন পুলিশ ওই বাড়ি থেকে খাজাকে গ্রেফতার করে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে রাখা পুলিশের মাইক্রোবাসে আনার পথে সরু গলির ভিতরে খাজাকে তার স্বজনরা ছিনিয়ে নিতে অতর্কিতে হামলা চালায়। গ্রেপ্তার খাজার স্বজনদের ধারালো অস্ত্রের কোপে দুই পুলিশ সদস্যসহ তিন জন রক্তাক্ত জখম হয়।
এএসপি আরো জানান, পুলিশ খাজাসহ কয়েকজনকে আটক করেছে। এছাড়া যারা পুলিশের উপর হামলা চালিয়েছে তাদের সনাক্ত করে আটক করতে অভিযান চলছে। রাতে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে হাসপাতালে ছুটে আসেন ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার শাহ মিজান শাফিউর রহমান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।