পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ফের বন্দুকযুদ্ধে মোঃ জহিরুল ইসলাম ওরফে কালা জহির (৩৫) নামক এক ডাকাতের মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলার কাইয়ুমপুর ইউনিয়নের কামালপুর গ্রমের মধ্যপাড়ার নসু মিয়ার ছেলে। পুলিশের দাবি, নিহত ওই যুবক ডাকাতদলের সদস্য। শনিবার ভোর ৪টার দিকে উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের হাজীপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী এড. আনিসুল হকের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনার সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা ছিল। বছর চারেক আগের এ ঘটনার সময় আনিসুল হক অবশ্য আইনমন্ত্রী ছিলেন না। ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতারকৃতের দেয়া জবানবন্দিতে কালা জহিরের নাম উঠে আসে। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, মাদক চোরাচালানসহ ছয়টি মামলা রয়েছে। বন্দুকযুদ্ধে পুলিশের এসআইসহ ৩ জন আহত হয়েছে। পুলিশ জানায়, শুক্রবার সকালে কালা জহিরকে তার বাড়ির পাশ থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী পুলিশ তাকে নিয়ে শনিবার ভোর রাতে হাজীপুর এলাকায় অস্ত্র উদ্ধারে বের হয়। এসময় পূর্ব থেকে ওঁৎপেতে থাকা কালা জহিরের সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে। পরে পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। এরপর ঘটনাস্থল থেকে কালা জহিরের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়। এসময় পুলিশের এসআই মনির হোসেন, কনস্টেবল নজরুল ও সাহাবুদ্দিন আহত হয়েছেন। এদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে জানায় পুলিশ। পরে ঘটনাস্থল থেকে ১২টি ককটেল, দুটি রামদা, একটি পাইপগান ও পাঁচটি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।