পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : জিটুজি প্লাসের আওতায় দ্বিতীয় ধাপে মালয়েশিয়া গেছে আরও ১৩৮ জন বাংলাদেশি কর্মী। বুধবার রাতে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন তারা। এর আগে, গত শুক্রবার প্রথম ধাপে মালয়েশিয়া যায় ৯৮ বাংলাদেশি কর্মী। এর মধ্যদিয়ে দীর্ঘদিন পরে আবারও মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বাংলাদেশিদের জন্য উন্মুক্ত হলো।
গতকাল রাতে জনশক্তি রফতানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির (বায়রা) মহাসচিব রুহুল আমিন স্বপন ইনকিলাবকে জানান, রাত ৮টায় ইউএস-বাংলার একটি ফ্লাইটে (বিএস-৩১৩) ১১৪ জন ও বাংলাদেশ বিমানের অপর একটি ফ্লাইটে (৮৬) ২৪ জন কর্মীকে মালয়েশিয়ায় গেছে। এসব কর্মী মালয়েশিয়ার ম্যানুফেকচারিং ও সার্ভিস সেক্টরে কাজ করবে। তারা প্রতি মাসে জনপ্রতি ১ হাজার রিংগিট বেতন পাবে। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটির) মহাপরিচালক সেলিম রেজা জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ধাপে কর্মী যাওয়ার কয়েকদিনের মধ্যে আবারও পরবর্তী ধাপের কর্মী পাঠানো হবে। এ বিষয়ে বায়রা মহাসচিব রুহুল আমিন স্বপন বলেন, আগামী ২০ মার্চ আরও একশ’র মতো কর্মী মালয়েশিয়া যাবে। ২০০৭ সালে কলিং ভিসা চালুর পর ২০০৯ সালের ১০ মার্চ পর্যন্ত সরকারি হিসেব মতে সোয়া ৮ লাখ কর্মী যাবার পর মালয়েশিয়ার লেবার মিনিস্ট্রি চিঠি দিয়ে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেয়া বন্ধ করে দিয়েছিল। এরপর সরকারিভাবে কর্মী পাঠাতে জিটুজি চুক্তি করে সরকার। কিন্তু সে প্রক্রিয়ায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মী যেতে ব্যর্থ হয়। এরপরে বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সিকে যুক্ত করে ‘জিটুজি প্লাস’ পদ্ধতিতে কর্মী নিচ্ছে মালয়েশিয়া। বায়রা মহাসচিব রুহুল আমিন স্বপন জানান, জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে যাওয়া কর্মীর জন্য তিন বছর কাজের সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে কর্মীরা নবায়নের মাধ্যমে ও নিয়োগকর্তা চাইলে ১০ বছর পর্যন্ত কাজ করতে পারবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।