পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগে দুদকের করা মামলায় পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর স্ত্রীসহ দুইজনকে বিচারিক আদালতে আত্মমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
অপরজন হলেনÑ সাবেক মন্ত্রীর এম মোর্শেদ খানের পুত্রবধূ শ্যামা সেহজিন খান। গতকাল মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদারের স্ত্রী শাহিদা কামাল, বিএনপি নেতা রুহুল কুদ্দুস দুলুর স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, বিএনপি নেতা নাসির উদ্দিন আহম্মেদ পিন্টুর স্ত্রী নাসিমা আকতার কল্পনা, বিএনপি নেতা এম এ কাইয়ুমের স্ত্রী শামীম আরা বেগম ও যমুনা গ্রæপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের ছেলে শামীম ইসলামের বিরুদ্ধে করা মামলা ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান। অপরপক্ষে ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ, আহসানুল করীম, আমিনুল হক হেলাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আহসানুল করীম সাংবাদিকদের বলেন, তথ্য গোপন করার অভিযোগে এসব মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন। এসব মামলার মূল আসামিরা হাইকোর্ট থেকে খালাস পেয়েছেন। তাদের স্ত্রীরাও মামলার আসামি ছিলেন। তাই স্ত্রীদেরও খালাসের বিষয়টি বিবেচনা করতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এ ছাড়া বাকি আসামিদের মামলা ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এদিকে মোর্শেদ খানের স্ত্রী নাসরিন খানের মামলার কার্যক্রমও বিচারিক আদালতে চলবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। বিচারিক আদালতে এ মামলা নিষ্পত্তির পর উচ্চ আদালতে মোর্শেদ খান এবং তার স্ত্রীর মামলা একই সঙ্গে শুনানির কথা বলেছেন আপিল বিভাগ।
খুরশীদ আলম খান বলেন, এখানে যেসব মামলার প্রধান আসামিরা খালাস পেয়েছেন, তাদের স্ত্রীদেরকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলেছেন আপিল বিভাগ। তবে যাদের মামলায় এখনো নিষ্পত্তি হয়নি, সেই সব আসামিদের মামলা ছয়মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।