পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : তথ্য-প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় করা একটি মামলার আসামির জামিন আবেদন শুনানির জন্য গ্রহণ না করায় মাগুরার জেলা ও দায়রা জজের কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল সোমবার বিচারপতি মো: মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী ও এ এন এম বশিরউল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একইসঙ্গে একই জামিন আবেদন এখতিয়ার বহির্ভূতভাবে শুনানি করায় ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারকের কাছেও ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। আগামী ২২ মার্চের মধ্যে তাদেরকে লিখিতভাবে হাইকোর্টে ব্যাখ্যা দাখিল করতে বলা হয়েছে। আদালতে আসামির পক্ষে ছিলেন আমিমুল এহসান জুবায়ের। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মনিরুজ্জামান কবির।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ফেসবুকে সরকার বিরোধী পোস্টকে কেন্দ্র করে ২০১৬ সালের ১০ সেপ্টেম্বর মাগুরা জেলার মোহাম্মপুর থানার আহমেদ সবুজ নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে তথ্য-প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা করা হয়। এই মামলায় মাগুরার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করেন। পরে মাগুরার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে জামিন আবেদন করেন আহমেদ সবুজ। কিন্তু দায়রা জজ আদালত একই বছরের ১৭ নভেম্বর এই মামলা শুনানিতে অস্বীকৃতি জানান। এরপর ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে জামিন আবেদন করলে ২০১৭ সালের ২৬ জানুয়ারি সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জামিন না মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন। হাইকোর্ট আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে এ আদেশ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।