পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : আকাশে কি বাঁধাকপি ফলে? আলবৎ ফলে। অনেক সাধ্যসাধনা করতে হয়েছে বটে। কিন্তু ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে অবশেষে বাঁধাকপির চাষ হলো। আহা, কী টেস্ট, কী কালার। মুখে দিয়ে বলতেই হবে, বাহ্, বাঁধাকপি। না আছে মাটি। না আছে পানি। তবুও দিব্যি চাষ হচ্ছে বাঁধাকপি। গোল, পুরুষ্ট। আহা, কী রঙ!
চমকে উঠলেন? স্বাভাবিক। মহাকাশে আবার বাঁধাকপির চাষ হয় নাকি? হয় হয়। আলবৎ হয়। চমকানোর তো আরো বাকি। এক মাসের কঠোর পরিশ্রম, নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে বাঁধাকপি ফলিয়েছেন মার্কিন মহাকাশচারী। চীনা বাঁধাকপি। যেমন রঙ তেমনি টেস্ট। তাক লাগিয়ে দিয়েছেন মহাকাশচারী পেগি হুইটসন।
মহাকাশের আলোয় অনেক সময়ই শস্যের টেস্ট নষ্ট হয়ে যায় বলে দাবি করেন মহাকাশচারীরা। হট সস, মধু অথবা সয়া সস মিশিয়ে টেস্ট আনতে হয়। কিন্তু এই চীনা বাঁধাকপির টেস্ট অসাধারণ। মুখে দিলেই আহা। চাষ করতে করতে আস্ত একটা স্পেস গার্ডেনই তৈরি করে ফেলেছেন মহাকাশচারীরা।
এরপর এক বিরল প্রজাতির ছোট্ট ফুল ফোটানোর চেষ্টা চলছে মহাকাশে। নামটি তার আরাবিডপসিস। গাছেরও তো প্রাণ আছে। এই পৃথিবীর বাইরে তারা কিভাবে মানিয়ে নিতে পারে, তারই পরীক্ষা চলছে অনবরত। এরপর থেকে মহাকাশচারীরা যখন মহাকাশে পাড়ি দেবেন, তখন এখান থেকেই যাতে গাছগাছালি নিয়ে যাওয়া যায়, তারই চেষ্টা চলছে। এবার তাই শুধু বাঁধাকপিই নয়, মহাকাশে ফুলকপি, শিম, মটরশুঁটি, বিট, গাজরের চাষ হলেও আশ্চর্যের কিছু থাকবে না। সূত্র : জি নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।