Inqilab Logo

রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

দুই বছরে বাল্য বিবাহ হার অর্ধেকে নামিয়ে আনার চ্যালেঞ্জ প্রতিমন্ত্রীর

সকল ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমতা ও নারীর সমঅধিকারের দাবিতে বিশ্ব নারী দিবস পালিত

| প্রকাশের সময় : ৯ মার্চ, ২০১৭, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি এম.পি বলেছেন, বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন-২০১৭ কার্যকর হলে আগামী দুই বছরের মধ্যে বাল্য বিবাহের পরিমাণ অর্ধেকে নেমে আসবে। এ জন্য যা করার দরকার সরকার তা করবে। এ বিষয়ে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, কোনো ক্রমেই ১৮ বছরের নিচের কোনো মেয়েকে বিবাহ দেয়া যাবে না, যা বর্তমান আইনে সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। কতিপয় মহল এ বিষয়ে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে। প্রতিটি আইনের কিছু ব্যতিক্রম থাকে, ব্যতিক্রম কখনই উদাহরণ হতে পারে না। বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন-এর বিশেষ বিধান মেয়েদের সর্বোচ্চ স্বার্থ রক্ষার্থে রাখা হয়েছে যা আদালত নিশ্চিত করবে এবং এ বিষয়ে শিঘ্রই বিধিমালা প্রণয়ন করা হবে। বিধিমালা প্রণয়নের সময় আইন প্রণেতা এবং সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মতামত নেয়া হবে। প্রতিমন্ত্রী গতকাল রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত নারী সমাবেশের  প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম এনডিসি-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি বেগম রেবেকা মমিন এমপি, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বেগম সাহিন আহমেদ চৌধুরী, ইউএন উইমেন বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ক্রিস্টিন হান্টার প্রমুখ। সমাবেশে বাংলাদেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নারী-পুরুষ অংশগ্রহণ করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নারী উন্নয়নে বাংলাদেশ একটি রোল মডেল। তিনি বলেন, বিমানের পেরাস্যুটার থেকে শুরু করে পর্বতের সর্বোচ্চ চূড়ায় আরোহণ, ট্রেন চালক, বিচারপতি, সচিব সব ক্ষেত্রেই নারীর পদচারণা মুখরিত হচ্ছে। নারীকে তার যথাযথ মর্যাদা দেয়ার জন্য সরকার নানামুখী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় অর্থনৈতিকভাবে নারীকে ক্ষমতায়নের জন্য ২ কোটি নারীকে ১৮টি ট্রেডে বিনা খরচে প্রশিক্ষণ দেয়ার কার্যক্রম গ্রহণ করেছে এবং প্রশিক্ষণ শেষে তাদেরকে এককালীন অর্থ প্রদান করে থাকে।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধের সহায়তায় প্রচলিত হেল্প লাইন ১০৯২১ কে সংক্ষিপ্ত করে নতুন হেল্প লাইন ১০৯ ঘোষণা করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতি’র বক্তব্যে নাছিমা বেগম এনডিসি বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত প্লানেট ফিফটি ফিফটি বাই টুয়েন্টি থার্টি-এর অনেক আগেই বাংলাদেশে নারী-পুরুষের সমতা অর্জিত হবে। এ লক্ষ্যে মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে জাতীয় পর্যায়ে ৫টি ক্যাটাগরিতে ৫ জন নারীকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। এর মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী হিসেবে শার্লী মেশৌপ্রæ, শিক্ষা ও চাকরী ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী হোসনে আরা, সফল জননী নারী হিসেবে মিসেস ফিরোজা বেগম, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করেছেন যে নারী এ ক্যাটাগরিতে মর্জিনা বেগম এবং সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন যে নারী এ ক্যাটাগরিতে আরিফা ইয়াসমিন ময়ুরী-কে জয়িতা পদক প্রদান করা হয়। স্বীকৃতি হিসেবে তাদেরকে দেয়া হয় একটি সার্টিফিকেট, একটি ক্রেস্ট এবং পঞ্চাশ হাজার টাকার চেক।
এদিকে সকল ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমতা ও নারীর সমঅধিকারের দাবি জানিয়ে সারাদেশে পালিত হয়েছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস। গতকাল বুধবার সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন, র‌্যালিসহ নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হয়। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘নারী-পুরুষ সমতায় উন্নয়নের যাত্রা, বদলে যাবে বিশ্ব কর্মে নতুন মাত্রা’।
‘কর্মে-অর্থনীতিতে নারীর সমঅধিকার সমতাভিত্তিক বিশ্ব প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’ এই ¯েøাগানকে সামনে রেখে গতকাল বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সমাবেশ করেছে ৭০টি নারী, মানবাধিকার ও উন্নয়ন সংগঠনের প্ল্যাটফরম সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি। মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়শা খানমের সভাপতিত্বে এবং মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের বনশ্রী মিত্রের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন মহিলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী পরিচালক অ্যাড. সালমা আলী, স্টেপস্ টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক রঞ্জন কর্মকার, উইমেন ফর উইমেন সভাপতি জাকিয়া কে হাসান, জাতীয় নারী জোটের আহŸায়ক আফরোজা হক রীনা, নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের সভাপতি নাসিমুন আরা হক মিনু, নারীমুক্তি সংসদের সভাপতি সংসদ সদস্য হাজেরা সুলতানা, কেয়ার বাংলাদেশ, চাইল্ড রাইটস অ্যাডভোকেসি কোয়ালিশন, সেভ দ্য চিলড্রেন, ব্রাক, হরিজন নারী ঐক্য পরিষদ, জাতীয় নারী প্রতিবন্ধী পরিষদ, অ্যাকশন এইড, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, বিলস্, এডাব, দলিত নারী ফোরামের প্রতিনিধিরা। সমাবেশে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটির সাথে জাগো ফাউন্ডেশন, গার্লস নাট ব্রাইড কোয়ালিশন যুক্ত হয়। প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন পদক্ষেপকে অভিনন্দন জানিয়ে আয়শা খানম বলেন, এমন কোনো আইন করবেন না যা বিভিন্ন আইনের সাথে সাংঘর্ষিক হবে। এই সমাবেশ থেকে আবারো বাল্য বিবাহ আইনের পুনর্বিবেচনার দাবি জানাচ্ছি। পার্লামেন্টকে আরো নারী-বান্ধব করতে হবে। অসংখ্য নারী নেত্রীদের নিয়ে নারী ও শিশু মন্ত্রণালয়ের দাবি জানিয়েছিলাম যা  ভিত্তিতে এই মন্ত্রণালয় হয়েছে। কাজেই এই মন্ত্রণালয়কে আরো সচল হতে হবে। বক্তারা বলেন, বাল্যবিবাহ আইন জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদ ও জাতীয় শিশু অধিকার আইনের সাথে সাংঘর্ষিক। শিশু অধিকার লঙ্ঘন হবে এবং সহিংসতা বৃদ্ধি পাবে এই বিষয়টি বিবেচনার জন্য দাবি জানান তারা। সমাবেশে উপস্থিত সকলে নারী দিবসের ঘোষণার সঙ্গে হাত তুলে সমর্থন জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সকালে বিশ্ববিদ্যালয় উইমেন এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের উদ্যোগে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালি শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী  চৌধুরী সিনেট ভবন প্রাঙ্গণে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাবি ভিসি প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রো-ভিসি (শিক্ষা) প্রফেসর ড. নাসরীন আহমাদ ও জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড.  মো. ইমদাদুল হক। ভিসি বলেন, নারীর স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে দেশ দ্রæত মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হবে। নারীদের সমসুযোগ ও সমমর্যাদার ভিত্তিতে সমতায়ন তথা নারী-পুরুষের সমঅংশীদারিত্ব নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
নিজস্ব কার্যালয়ে দুপুরে ‘গণমাধ্যমে নারীর সুরক্ষা : সাংবাদিক ইউনিয়নের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব ওমর ফারুক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শাবান মাহমুদ, নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের সভাপতি নাসিমুন আরা হক মিনু প্রমুখ। সভা সঞ্চালনা করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী।
এদিকে প্রতি বারের মতো এবারও দিবসটি উদযাপন করেছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। দিবসটি উপলক্ষে সকালে সংগঠন প্রাঙ্গণ থেকে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সামনে দিয়ে, জাতীয় প্রেসক্লাব হয়ে পুনরায় ডিআরইউ চত্বরে এসে শেষ হয়। র‌্যালিতে সংগঠনের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা ও সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন নোমানী, সহ-সভাপতি আবু দারদা যোবায়ের, যুগ্ম সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, অর্থ সম্পাদক মানিক মুনতাসির, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ জিলানী মিলটন, নারীবিষয়ক সম্পাদক দিনার সুলতানা, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক শেখ মাহমুদ এ রিয়াত, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মিজান চৌধুরী, আপ্যায়ন সম্পাদক কামাল উদ্দিন সুমন, কার্যনির্বাহী সদস্য নূরুল ইসলাম হাসিব, সাখাওয়াত সুমন, মাইনুল হাসান সোহেল, আনিসুর রহমানসসহ ডিআরইউ’র বর্তমান ও সাবেক নেতা এবং সংগঠনের সদস্যরা অংশ নেয়।
সর্বস্তরে নারীর এক-তৃতীয়াংশ অংশগ্রহণসহ কর্মে নিযুক্ত সকল নারীর জন্য সমতাভিত্তিক মাতৃত্বকালীন সুবিধা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে নারী শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফরম ‘নারীশ্রমিক কন্ঠ’। দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে অনুষ্ঠিত এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়। মানববন্ধন শেষে র‌্যালি করে সংগঠনটি। নারীশ্রমিক কন্ঠে’র সদস্য-সচিব রোকেয়া রফিকের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন: নারীশ্রমিক কন্ঠে’র সদস্যবৃন্দ।
হাইকোর্টের রায় এর ভিত্তিতে কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ লেবার ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন (বিএলএফ), বাংলাদেশ বস্ত্র ও পোশাক শিল্প শ্রমিক লীগ, ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন, কেরানীগঞ্জ ক্ষুদ্র গার্মেন্টস শ্রমিক ইউনিয়ন। এই দাবিতে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও বর্ণাঢ্য র‌্যালি করে সংগঠনগুলো। মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ লেবার ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি হেদায়তুল ইসলাম।  
গৃহশ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠা নেটওয়ার্কের উদ্যোগে নারী গৃহশ্রমিকদের অংশগ্রহণে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন,  প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিল্সের ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় শ্রমিক লীগ সভাপতি শুক্কুর মাহমুদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য  মো. ইসরাফিল আলম প্রমুখ।
এদিকে ‘বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ এর বিশেষ বিধান (১৯ নং ধারা) বাতিল এবং নারী-শিশু নির্যাতন বন্ধের দাবি জানিয়ে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে র‌্যালি ও সমাবেশ করেছে সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ফোরামের সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী শম্পা বসু। বক্তব্য রাখেন সামসুন্নাহার জোসনা, রুখসানা আফরোজ আশা, মুক্তা বাঢ়ৈ প্রমুখ। এছাড়া
সমাজে অসামান্য অবদানের জন্য তিন মহিয়সী নারীকে প্রথমবারের মত সম্মাননা পুরস্কার দিয়েছে দি ওয়েস্টিন ঢাকা। আন্তর্জাতিক নারী দিবসকে উদযাপন করতে বাংলাদেশের কর্পোরেট খাতের প্রায় ৪০ জন সফল নারীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। গতকাল রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই অনুষ্ঠান হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিক হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টের প্রতিনিধি ফরিদা আনসারী। মাইক্রোসফ্ট বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সোনিয়া বশির কবির, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার নুসরাত জাহান মুক্তা এবং বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক জাহানারা আলমকে ‘ওমেন অব ইন্সপাইরেশন’ স্বীকৃতি দেয়া হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত সফল নারীরা তাদের জীবনের বিভিন্ন চড়াই-উৎরাই পার হওয়ার ঘটনা তুলে ধরেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ