পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোর্ট রিপোর্টার : সম্পদের তথ্য গোপনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা এইচ বি এম ইকবালের স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়েকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকার এক নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আতাউর রহমান এ আদেশ দেন। এর আগে দন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামিরা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক তাদের জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন- সাবেক সংসদ সদস্য এইচ বি এম ইকবালের স্ত্রী মমতাজ বেগম ডলি, ছেলে মোহাম্মদ ইমরান ইকবাল ও মঈন ইকবাল এবং মেয়ে নওরীন ইকবাল।
মামলার নথি সূত্রে জানা গেছে, বিগত সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত¡াবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ২৭ মে ইকবাল, তার স্ত্রী ও সন্তানদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে এ মামলা করে দুদক। পরের বছর ১১ মার্চ বিশেষ জজ আদালত এ মামলার রায়ে ইকবালকে ১৩ বছরের কারাদন্ড এবং ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে। তার স্ত্রী ও সন্তানদের তিন বছর করে কারাদন্ড এবং ১ লাখ টাকা করে অর্থদন্ড দেয়। পরে ২০১১ সালের ১৮ জানুয়ারি হাইকোর্ট ইকবালকে খালাস দেয় এবং স্ত্রী-সন্তানদের রায় স্থগিত করে। কিন্তু আপিল বিভাগ গত বছর ইকবালের স্ত্রী-সন্তানদের আবেদন খারিজ করে দিলে ওই চারজনের সাজা বহাল থাকে। এইচ বি এম ইকবাল প্রিমিয়ার ব্যাংকের চেয়ারম্যান। তার ছেলে ইমরান ইকবাল ওই ব্যাংকের একজন পরিচালক। আরেক ছেলে মঈন ইকবাল ও মেয়ে নওরীন ইকবালও এক সময় পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।