পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ট্রান্সকম গ্রুপের মালিক লতিফুর রহমানের মেয়ে শাজনীন তাসনিম খুনের ঘটনায় ফাঁসির দন্ডাদেশপ্রাপ্ত গৃহকর্মী শহীদুলের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। গতকাল রোববার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এ খারিজ করে দেন। আদালতে আসামির পক্ষে শুনানি করেন এস কে সাহা। গত বছরের ২ আগস্ট আপিল বিভাগ রাজধানীর গুলশানের নিজ বাড়িতে শাজনীনকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় গৃহকর্মী শহীদুল ইসলামের মৃত্যুদন্ডের রায় দেন। অন্য চার আসামিকে খালাস দেয়া হয়। ১৯৯৮ সালের ২৩ এপ্রিল রাতে গুলশানে নিজ বাড়িতে খুন হন লতিফুর রহমানের মেয়ে স্কলাস্টিকা স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র শাজনীন তাসনিম রহমান। এ ঘটনায় শাজনীনের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়। ২০০৩ সালে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক কাজী রহমতউল্লাহ শাজনীনকে ধর্ষণ ও খুনের পরিকল্পনা এবং সহযোগিতার দায়ে তাদের বাড়ির সংস্কার কাজের দায়িত্ব পালনকারী ঠিকাদারসহ ছয়জনকে ফাঁসির আদেশ দেন। ২০০৬ সালে হাইকোর্ট পাঁচ আসামি ফাঁসির আদেশ বহাল রাখেন। তবে ফাঁসির আদেশ পাওয়া শনিরামকে খালাস দেন হাইকোর্ট।
২০০৯ সালের ২৬ এপ্রিল সাজাপ্রাপ্ত চার আসামির লিভ টু আপিল মঞ্জুর করেন আপিল বিভাগ। ফাঁসির আদেশ পাওয়া আরেক আসামি শহীদুল জেল আপিল করেন। গত বছরের ২৯ মার্চ ওই পাঁচ আসামির আপিলের শুনানি শুরু হয়ে ১১ মে শেষ হয়। পরে ২ আগস্ট রায় দেন আপিল বিভাগ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।