পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : প্রথাগত শিক্ষা নয়, যুগোপযোগী শিক্ষা উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। প্রথাগত শিক্ষায় সফলতা আসবে না উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী আরো বলেন, যুগোপযোগী শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারলে চাকরি প্রার্থী নয় বরং চাকরি দাতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়। গতকাল (শনিবার) রাজধানীতে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এন্ড টেকনোলজি (বিইউবিটি) ক্যাম্পাসে বিইউবিটি এবং চাকরি ডটকম-এর দিনব্যাপী ক্যারিয়ার মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, জীবনে বড় হতে হলে লক্ষ্য স্থির করতে হবে, স্বপ্ন দেখতে হবে। সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে, জ্ঞানী হতে হবে এবং মহৎ ও জ্ঞানীদের অনুসরণ করতে হবে। নিজেকে যোগ্য করে তৈরি করতে পারলে অভাবনীয় সফলতা অর্জন সম্ভব। তিনি বলেন, শিক্ষিত যুবসমাজ হচ্ছে দেশের অগ্রগতির মূল চালিকা শক্তি। বাংলাদেশ হচ্ছে একটি অসাধারণ স্বপ্নের দেশ। আমরা বীরের জাতি। আমরা পরাজিত হতে শিখিনি। আমরা দারিদ্র্য জয় করেছি। মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হতে চলেছি। তিনি আরো বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে আমরা ঘরে-ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে সক্ষম হবো। শতভাগ প্রাথমিক শিক্ষা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হবো। ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র্য বিমোচন করে জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করা হবে। এসবের ধারাবাহিকতায় ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে শামিল হবে। মন্ত্রী ক্যারিয়ার মেলা উদ্বোধন শেষে বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন। এ সময় বিইউবিটি ভিসি প্রফেসর মো.আবু সালেহের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিইউবিটি ট্রাস্ট সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. শফিক আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। বিইউবিটি মেলায় ১৬টি কোম্পানি অংশ নেয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।