Inqilab Logo

রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪, ১৬ আষাঢ় ১৪৩১, ২৩ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

চিঠিপত্র : বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ডাবল শিফট চালুর আবেদন

| প্রকাশের সময় : ৫ মার্চ, ২০১৭, ১২:০০ এএম

ইদানীং দেখা যাচ্ছে, প্রায় বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রতিটি শাখায় সরকার নির্ধারিত সংখ্যার চেয়ে দ্বিগুণ কখনো কখনো তিনগুণ ছাত্রছাত্রী নিয়ে পাঠদান করতে হচ্ছে। তাতে একদিকে যেমন আসনব্যবস্থার সমস্যা অন্যদিকে যথাযথ উপকরণ ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ফলে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় থাকে না, শিক্ষার্থীদের মাঝে দেখা দেয় অস্বস্তিবোধ। তেমনি শিক্ষকগণও ক্লাস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হিমশিম খাচ্ছেন। তার ওপর সরকার নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেও স্বীকৃতি দিচ্ছে না। তাই যেসব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এমন পরিবেশ বিরাজমান, সেগুলোতে ডাবল শিফট চালু করলে একদিকে যেমন পাঠদানে শ্রেণীকক্ষে সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরে আসবে, তেমনি একই অবকাঠামোতে কিছু বেকার মেধাবী ছেলেমেয়ে শিক্ষকতার সুযোগ পাবে। তাতে কিছুটা হলেও বেকার সমস্যা দূর হবে।
রতন চন্দ্র দাস, সিনিয়র শিক্ষক, এমাদ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়
কুলিয়ারচর, কিশোরগঞ্জ।

শিক্ষার নামে বাণিজ্য
শিক্ষার নামে অবৈধ নিয়ম-নীতি বহির্ভূত মেডিকেল টেকনোলজি কোর্স চালু করেছে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড। স্বাস্থ্যসেবার মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে অবৈধ সার্টিফিকেট প্রদান এবং অবৈধ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট তৈরি স্বাস্থ্যখাতকে হুমকির মুখে ফেলেছে। কোনো সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে মেডিকেল টেকনোলজি কোর্স চালু নেই। একমাত্র আইএইচটি (ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি) ছাড়া। কিন্তু কারিগরি শিক্ষাবোর্ড সেই কোর্সকে কিছু প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে অবৈধভাবে পরিচালনা করে ব্যবসা করে যাচ্ছে। সবকিছুর একটা নির্দিষ্ট নিয়ম-নীতি রয়েছে। যেমন ডাক্তারদের জন্য মেডিকেল কলেজ, নার্সদের জন্য নার্সিং ইনস্টিটিউট, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ঠিক তেমনি মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের জন্য রয়েছে হেলথ টেকনোলজি ইনস্টিটিউট। কারিগরি শিক্ষাবোর্ড কোনোভাবেই নিয়ম-নীতির ঊর্ধেŸ কিছু প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে মেডিকেল টেকনোলজি কোর্স পরিচালনা করতে পারে না। এটা পুরোপুরি অবৈধ। এ ব্যাপারে দ্রæত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এএস শ্রাবণ
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল টেকনোলজিস্ট পরিষদ, চট্টগ্রাম।

মুক্তিযোদ্ধা বাছাই কমিটিতে মুক্তিযোদ্ধা নেই
আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। বর্তমানে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কার্যক্রম চলছে। পরম পরিতাপের বিষয় এই যে, ভোলা জেলার তজুমদ্দিন থানায় মুক্তিযোদ্ধা বাছাই কমিটিতে একজনও মুক্তিযোদ্ধা নেই। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন হচ্ছে, মুক্তিযোদ্ধা ছাড়া প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই হবে কীভাবে? আর তাই এই কার্যক্রমকে সফল করতে কমিটিতে মুক্তিযোদ্ধা সদস্য অন্তর্ভুক্তির জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত আবেদন জানাচ্ছি।
মীর আবুল কাশেম, চাঁদপুর, তজুমদ্দিন, ভোলা।

ডিপিডিসি’র দৌরাত্ম্য
দিনের পর দিন ডিপিডিসি’র পোস্তগোলা-শ্যামপুরার অফিসের মিটার রিডাররা বাসা-বাড়ি, দোকানপাট ও ক্ষুদ্র ব্যবসা-বাণিজ্যে গ্রাহকদের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল দিয়ে হয়রানি করে চলেছে। প্রায় সময় রাস্তার বিদ্যুৎ খাম্বা থেকে বাসা-বাড়ির তার ছিঁড়ে গেলে বা বিদ্যুতের লোকজনের কারণে ছুটে গেলে প্রতিবার গ্রাহককে ৫০০ টাকা পরিশোধ করতে হয় বা জরিমানা করা হয়ে থাকে। পরিশেষে, এ সমস্যা নিরসনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করছি।
মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী
১৭ ফরিদাবাদ-গেন্ডারিয়া, ঢাকা-১২০৪।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন